
Reporter
শেয়ার বাজারে যখন যা হয় তা আছে এখানে, আপডেট নিউজ বা নিউজ নিয়ে পরামর্শ , অর্থনীতি বা বিশ্ব বাজার , সব সব আছে পাবেন আপনার মত ......
Wednesday, May 19, 2021
আতঙ্ক থাকলেও ফ্লোর প্রত্যাহারের প্রভাব ইতিবাচক
আতঙ্ক থাকলেও ফ্লোর প্রত্যাহারের প্রভাব ইতিবাচক:
পুঁজিবাজারে ৬৬ কোম্পানির সর্বনিম্ন মূল্য বা ফ্লোর প্রাইস প্রত্যাহার নিয়ে আতঙ্ক তৈরি হলেও দেড় মাস পর হিসেব করলে দেখা যাবে, প্রায় অর্ধেক পরিমাণ…

Monday, March 22, 2021
প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগ বাড়ানোর চেষ্টায় থামল পতন, বাড়ল ভরসা
প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগ বাড়ানোর চেষ্টায় থামল পতন, বাড়ল ভরসা:
প্রথমদিন লকডাউনের গুজব, পরদিন সাধারণ ছুটির। পতনমুখি পুঁজিবাজারে পর পর বড় পতনে ছড়ায় আতঙ্ক। নড়েচড়ে বসে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিএসইসি। সরকারের পক্ষ…

Sunday, March 2, 2014
ডিমিউচুয়ালাইজেশন পরবর্তী পুঁজিবাজার হবে বিনিয়োগ উপযোগী :
ড. মোহাম্মদ আবদুুল মজিদ
পুঁজিবাজারে নতুন কোম্পানিগুলো যেন ডিএসইর পাশাপাশি সিএসইতেও তালিকাভুক্ত হতে আগ্রহী হয় এজন্য প্রয়োজনীয় পরিবেশ তৈরি করা হবে। পূর্বের সিদ্ধান্তগুলো পর্যালোচনা করে কিভাবে ডিমিউচুয়ালাইজেশন পরবর্তী পুঁজিবাজারে সিএসই’র গ্রহনযোগ্যতা বাড়ানো যায় তাই হবে নতুন কমিটির প্রথম লক্ষ্য। একই সঙ্গে পুঁজিবাজারে ডিমিউচুয়ালাইজেশন কর্মকাঠামো ও প্রক্রিয়া সঠিক বাস্তবায়নের ওপরও গুরুত্ব দেয়া হবে। চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) নব নিযুক্ত চেয়ারম্যান ড. মোহাম্মদ আবদুুল মজিদ চলমান দায়িত্বকে দেখছেন দুটি পর্যায়ে। একটি চ্যালেঞ্জ, অপরটি সুযোগ। এমন নানা বিষয়ে আলোকিত বাংলাদেশের সঙ্গে একান্ত আলাপ চারিতায় জানালেন পুঁজিবাজার নিয়ে তার আগামী পরিকল্পনা। সাক্ষাতকার নিয়েছেন আলোকিত বাংলাদেশের স্টাফ রিপোর্টার সাখাওয়াত হোসেন।
ড. মোহাম্মদ আবদুুল মজিদ
পুঁজিবাজারে নতুন কোম্পানিগুলো যেন ডিএসইর পাশাপাশি সিএসইতেও তালিকাভুক্ত হতে আগ্রহী হয় এজন্য প্রয়োজনীয় পরিবেশ তৈরি করা হবে। পূর্বের সিদ্ধান্তগুলো পর্যালোচনা করে কিভাবে ডিমিউচুয়ালাইজেশন পরবর্তী পুঁজিবাজারে সিএসই’র গ্রহনযোগ্যতা বাড়ানো যায় তাই হবে নতুন কমিটির প্রথম লক্ষ্য। একই সঙ্গে পুঁজিবাজারে ডিমিউচুয়ালাইজেশন কর্মকাঠামো ও প্রক্রিয়া সঠিক বাস্তবায়নের ওপরও গুরুত্ব দেয়া হবে। চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) নব নিযুক্ত চেয়ারম্যান ড. মোহাম্মদ আবদুুল মজিদ চলমান দায়িত্বকে দেখছেন দুটি পর্যায়ে। একটি চ্যালেঞ্জ, অপরটি সুযোগ। এমন নানা বিষয়ে আলোকিত বাংলাদেশের সঙ্গে একান্ত আলাপ চারিতায় জানালেন পুঁজিবাজার নিয়ে তার আগামী পরিকল্পনা। সাক্ষাতকার নিয়েছেন আলোকিত বাংলাদেশের স্টাফ রিপোর্টার সাখাওয়াত হোসেন।
Monday, January 13, 2014
Wednesday, November 6, 2013
পুঁজিবাজারে আসছে ঋণ খেলাপীরা
*একমির চেয়ারম্যান ঋণ খেলাপি
*তালিকাভুক্ত না করতে অর্থমন্ত্রীর কাছে আল আরাফা ব্যাংকের চিঠি
সাখাওয়াত হোসেন
নতুন কোম্পানির নামে পুঁজিবাজারে আসছে ঋণ খেলাপীরা। আর এর সুযোগ করে দিচ্ছে খোদ পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ এন্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)। আইপিও’র মাধ্যমে পুঁজিবাজারে আসতে চাওয়া দ্যা একমি ল্যাবরেটরিজ লিমিটেডের চেয়ারম্যান ঋণ খেলাপি বলে অর্থমন্ত্রীকে জানিয়েছে আল আরাফাহ ব্যাংক। ব্যাংকটি বলেছে, কোম্পানিটির চেয়ারম্যান এবং একজন শেয়ার হোল্ডার ঋণ খেলাপি হওয়ায় কোম্পানিটি যাতে পুঁজিবাজারে আইপিও মাধ্যমে অর্থ উত্তোলন করতে না পারে এজন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহনের অনুরোধ জানিয়েছে। অর্থমন্ত্রী এর প্রেক্ষিতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহনে নির্দেশ দিয়েছে বিএসইসিকে। তা সর্ত্বেও উক্ত কোম্পানিকে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্তির জন্য অনুমোদনের পক্রিয়া শুরু করেছে বিএসইসি।
এ বিষয়ে বিএসইসির নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র মো. সাইফুর রহমান আলোকিত বাংলাদেশকে বলেন, আইপিওর মাধ্যমে যেসব কোম্পানিকে পুঁজিবাজার থেকে অর্থ উত্তোলনের অনুমোদন দেয়া হয়, সেই সব কোম্পানির সব পরিচালক, স্পন্সর ডিরেক্টর ঋণ খেলাপী সহ সংশ্লিষ্ট সব বিষয়ে বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে ক্লিয়ারেন্স পাওয়ার পরই আইপিও অনুমোদন দেয়া হয়। এই কোম্পানির ক্ষেত্রেও তাই করা হবে। তবে বাংলাদেশ ব্যাংকের কাছে ্দ্যা একমি ল্যাবরেটরিজ সম্পর্কে তথ্য চাওয়া হয়েছে কিনা তা তিনি জানেন না বলে জানান।
*তালিকাভুক্ত না করতে অর্থমন্ত্রীর কাছে আল আরাফা ব্যাংকের চিঠি
সাখাওয়াত হোসেন
নতুন কোম্পানির নামে পুঁজিবাজারে আসছে ঋণ খেলাপীরা। আর এর সুযোগ করে দিচ্ছে খোদ পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ এন্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)। আইপিও’র মাধ্যমে পুঁজিবাজারে আসতে চাওয়া দ্যা একমি ল্যাবরেটরিজ লিমিটেডের চেয়ারম্যান ঋণ খেলাপি বলে অর্থমন্ত্রীকে জানিয়েছে আল আরাফাহ ব্যাংক। ব্যাংকটি বলেছে, কোম্পানিটির চেয়ারম্যান এবং একজন শেয়ার হোল্ডার ঋণ খেলাপি হওয়ায় কোম্পানিটি যাতে পুঁজিবাজারে আইপিও মাধ্যমে অর্থ উত্তোলন করতে না পারে এজন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহনের অনুরোধ জানিয়েছে। অর্থমন্ত্রী এর প্রেক্ষিতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহনে নির্দেশ দিয়েছে বিএসইসিকে। তা সর্ত্বেও উক্ত কোম্পানিকে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্তির জন্য অনুমোদনের পক্রিয়া শুরু করেছে বিএসইসি।
এ বিষয়ে বিএসইসির নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র মো. সাইফুর রহমান আলোকিত বাংলাদেশকে বলেন, আইপিওর মাধ্যমে যেসব কোম্পানিকে পুঁজিবাজার থেকে অর্থ উত্তোলনের অনুমোদন দেয়া হয়, সেই সব কোম্পানির সব পরিচালক, স্পন্সর ডিরেক্টর ঋণ খেলাপী সহ সংশ্লিষ্ট সব বিষয়ে বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে ক্লিয়ারেন্স পাওয়ার পরই আইপিও অনুমোদন দেয়া হয়। এই কোম্পানির ক্ষেত্রেও তাই করা হবে। তবে বাংলাদেশ ব্যাংকের কাছে ্দ্যা একমি ল্যাবরেটরিজ সম্পর্কে তথ্য চাওয়া হয়েছে কিনা তা তিনি জানেন না বলে জানান।
Saturday, October 19, 2013
পিপিপি’র আওতায় পটুয়াখালীতে হচ্ছে দেশের তৃতীয় সমুদ্র বন্দর
সাখাওয়াত হোসেন
পাবলিক প্রাইভেট পাটনার্শীপ (পিপিপি)’র আওতায় পটুয়াখালী জেলার রাবনাবাদ চ্যালেনে স্থাপন করা হচ্ছে দেশের তৃতীয় সমুদ্র বন্দর। প্রাথমিকভাবে এই বন্দরের রক্ষনা বেক্ষনের দায়িত্ব থাকছে চট্টগ্রাম সমুদ্র বন্দরকে। নতুন এই বন্দরের নামকরণ করা হয়েছে পায়রা সমুদ্র বন্দর। এজন্য পায়রা সমুদ্র বন্দর কর্তৃপক্ষ আইন,২০১৩ নামে একটি খসড়া নীতিমালা প্রনয়ন করা হয়েছে। সকল পক্ষের আলোচনা সাপেক্ষে ইতোমধ্যে তা সচিব কমিটিতে অনুমোদন দিয়েছে বলে সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে।
পাবলিক প্রাইভেট পাটনার্শীপ (পিপিপি)’র আওতায় পটুয়াখালী জেলার রাবনাবাদ চ্যালেনে স্থাপন করা হচ্ছে দেশের তৃতীয় সমুদ্র বন্দর। প্রাথমিকভাবে এই বন্দরের রক্ষনা বেক্ষনের দায়িত্ব থাকছে চট্টগ্রাম সমুদ্র বন্দরকে। নতুন এই বন্দরের নামকরণ করা হয়েছে পায়রা সমুদ্র বন্দর। এজন্য পায়রা সমুদ্র বন্দর কর্তৃপক্ষ আইন,২০১৩ নামে একটি খসড়া নীতিমালা প্রনয়ন করা হয়েছে। সকল পক্ষের আলোচনা সাপেক্ষে ইতোমধ্যে তা সচিব কমিটিতে অনুমোদন দিয়েছে বলে সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে।
বার্ষিক গড় মাথা পিছু আয় উন্নয়নশীল ১০৯ দেশের মধ্যে বাংলাদেশ ৩৫তম
নিজস্ব প্রতিবেদক: বার্ষিক গড় মাথা পিছু আয়ের দিক দিয়ে বিশ্বের ১০৯টি উন্নয়নশীল দেশের মধ্যে বাংলাদেশের অবস্থান ৩৫তম। ২০০৩ সাল থেকে ২০১২ সাল পর্যন্ত সবচেয়ে কম থেকে বেশি ক্রম পর্যালোচনায় এ তথ্য পাওয়া গেছে। উন্নয়নশীল দেশের মধ্যে সবচেয়ে কম বার্ষিক গড় মাথাপিছু আয় হচ্ছে গণপ্রজাতন্ত্রী কঙ্গোর ৯৭.৪ ডলার। এবং সবচেয়ে বেশি মাথাপিছু আয় উরুগুয়ে ৭৭৫৮.৮ মার্কিন ডলার।
প্রাইভেটাইজেশন কমিশনের সমীক্ষায় যুক্ত হচ্ছে আরো ৮৫টি রাষ্ট্রায়ত্ব প্রতিষ্ঠান
সাখাওয়াত হোসেন
রাষ্ট্রায়ত্ব ৩৯টি প্রতিষ্ঠানের অব্যবহৃত ও উদ্বৃত্ত জমির সমীক্ষা প্রতিবেদনের ইতোমধ্যে সম্পন্ন করেছে প্রাইভেটাইজেশন কমিশন। তবে এতে নতুন ভাবে আরো যুক্ত হচ্ছে ৮৫টি রাষ্ট্রায়ত্ব প্রতিষ্ঠান। সম্পন্ন হওয়া প্রতিবেদনের সার্বিক বিষয়ে অর্থনৈতিক সংক্রান্ত মন্ত্রিসভার কমিটিতে প্রশংসীত হলেও অনুমোদন দেয়া হয়নি। বলা হয়েছে, সমীক্ষার বাইরে থাকা রাষ্ট্রায়ত্ব বাকি প্রতিষ্ঠানগুলোরও এমন সমীক্ষা করা প্রয়োজন। সমীক্ষা কার্যক্রম সম্পন্ন না হওয়া পর্যন্ত বাস্তবায়নের অগ্রগতি প্রতিমাসের শেষ কার্যদিবসে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগকে জানাতে অনুরোধ করা হয়েছে। সেই সঙ্গে কমিশনকে সাতটি বিষয়ে সুপারিশ করেছে অর্থনৈতিক বিষয় সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটি।
রাষ্ট্রায়ত্ব ৩৯টি প্রতিষ্ঠানের অব্যবহৃত ও উদ্বৃত্ত জমির সমীক্ষা প্রতিবেদনের ইতোমধ্যে সম্পন্ন করেছে প্রাইভেটাইজেশন কমিশন। তবে এতে নতুন ভাবে আরো যুক্ত হচ্ছে ৮৫টি রাষ্ট্রায়ত্ব প্রতিষ্ঠান। সম্পন্ন হওয়া প্রতিবেদনের সার্বিক বিষয়ে অর্থনৈতিক সংক্রান্ত মন্ত্রিসভার কমিটিতে প্রশংসীত হলেও অনুমোদন দেয়া হয়নি। বলা হয়েছে, সমীক্ষার বাইরে থাকা রাষ্ট্রায়ত্ব বাকি প্রতিষ্ঠানগুলোরও এমন সমীক্ষা করা প্রয়োজন। সমীক্ষা কার্যক্রম সম্পন্ন না হওয়া পর্যন্ত বাস্তবায়নের অগ্রগতি প্রতিমাসের শেষ কার্যদিবসে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগকে জানাতে অনুরোধ করা হয়েছে। সেই সঙ্গে কমিশনকে সাতটি বিষয়ে সুপারিশ করেছে অর্থনৈতিক বিষয় সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটি।
বেসরকারিকরনে সাড়ে চার বছরে তালিকাভুক্ত হয়নি কোনো প্রতিষ্ঠান
সাখাওয়াত হোসেন সুমন:
রাষ্ট্রীয়ত্ব লোকসানী, বন্ধ প্রতিষ্ঠান চালু করতে গত সাড়ে তিন বছরে প্রাইভেটাইজেশন কমিশনের অর্জন শূন্য। এই সময়ে কোন প্রতিষ্ঠান বেসরকারীকরনের জন্য তালিকাভুক্ত হয়নি। আর যে চারটি প্রতিষ্ঠান বেসরকারীখাতে ছেড়ে দেয়া হয়েছে তাও আগের সরকার প্রচেষ্টার সুফল। বেসরকারীকরনের তালিকায় থাকা ২৫টি প্রতিষ্ঠান এখনও আলোর মুখ দেখেনি। এই সময়ে অর্জন শুধু লীজ নীতিমালা তৈরি আর কমিশনের আইন পরিবর্তনের উদ্যোগ। বাকি সময় অতিবাহিত হয়েছে দরপত্র আহবান, সমীক্ষা প্রস্তুত, পত্র পত্রিকায় বিবৃতি দিয়ে।
রাষ্ট্রীয়ত্ব লোকসানী, বন্ধ প্রতিষ্ঠান চালু করতে গত সাড়ে তিন বছরে প্রাইভেটাইজেশন কমিশনের অর্জন শূন্য। এই সময়ে কোন প্রতিষ্ঠান বেসরকারীকরনের জন্য তালিকাভুক্ত হয়নি। আর যে চারটি প্রতিষ্ঠান বেসরকারীখাতে ছেড়ে দেয়া হয়েছে তাও আগের সরকার প্রচেষ্টার সুফল। বেসরকারীকরনের তালিকায় থাকা ২৫টি প্রতিষ্ঠান এখনও আলোর মুখ দেখেনি। এই সময়ে অর্জন শুধু লীজ নীতিমালা তৈরি আর কমিশনের আইন পরিবর্তনের উদ্যোগ। বাকি সময় অতিবাহিত হয়েছে দরপত্র আহবান, সমীক্ষা প্রস্তুত, পত্র পত্রিকায় বিবৃতি দিয়ে।
পিই অনুপাত বিবেচনায় বিনিয়োগেও লোকসানে বিনিয়োগকারীরা
সাখাওয়াত হোসেন
পুঁজিবাজারে কখন কোন কোম্পানির শেয়ারে বিনিয়োগ করতে হবে তা পরিমাপ করা হয় কোম্পনির পিই অনুপাতের মাধ্যমে। এই অনুপাতে কোম্পানির আয় বাড়লে পিই রেশিও স্বাভাবিকভাবেই কমতে থাকে। ফলে কখন কোন কোম্পানির শেয়ার ক্রয় ঝুকিমুক্ত তাও পরিমাপ করা হয় এই পিই অনুপাতে। পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থাও সময় সময় বিনিয়োগকারীদের ঝুকির কথা বিবেচনা করে পিই অনুপাতের ভিত্তিতে মার্জিন লোনের সিদ্ধান্ত দিয়ে থাকে। কিন্ত বর্তমান বাজার পরিস্থিতিতে যেসব খাতের পিই রেশিও কম সেইসব কোম্পানির শেয়ার ক্রয়ে করেও মুনাফা তুলতে পারছে না বিনিয়োগকারীরা। বরং প্রতিনিয়তই কমে আসছে সেইসব কোম্পানির শেয়ারের দাম।
পুঁজিবাজারে কখন কোন কোম্পানির শেয়ারে বিনিয়োগ করতে হবে তা পরিমাপ করা হয় কোম্পনির পিই অনুপাতের মাধ্যমে। এই অনুপাতে কোম্পানির আয় বাড়লে পিই রেশিও স্বাভাবিকভাবেই কমতে থাকে। ফলে কখন কোন কোম্পানির শেয়ার ক্রয় ঝুকিমুক্ত তাও পরিমাপ করা হয় এই পিই অনুপাতে। পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থাও সময় সময় বিনিয়োগকারীদের ঝুকির কথা বিবেচনা করে পিই অনুপাতের ভিত্তিতে মার্জিন লোনের সিদ্ধান্ত দিয়ে থাকে। কিন্ত বর্তমান বাজার পরিস্থিতিতে যেসব খাতের পিই রেশিও কম সেইসব কোম্পানির শেয়ার ক্রয়ে করেও মুনাফা তুলতে পারছে না বিনিয়োগকারীরা। বরং প্রতিনিয়তই কমে আসছে সেইসব কোম্পানির শেয়ারের দাম।
Sunday, October 13, 2013
আট টাকার লবন বিক্রি হচ্ছে ত্রিশ টাকায়
লবন ব্যবসায়ীদের কারসাজি ঠেকাতে
পারেনি বাণিজ্যমন্ত্রণালয়
লবন ব্যবসায়ীদের কারসাজি ঠেকাতে পারেনি বাণিজ্যমন্ত্রণালয়। পরে বাধ্য হয়ে অনুমোদন দিয়েছেন আমদানি। মাঠ পর্যায়ে লবনের উৎপাদন খরচ আট টাকা হলেও তা বিক্রি করা হচ্ছে ত্রিশ থেকে পয়েত্রিশ টাকা। এটি বাণিজ্যমন্ত্রণালয়ের তথ্য। আর ট্যারিফ কমিশন বলছে, দেশের যে প্রতিষ্ঠানগুলো লবন উৎপাদন করছে তারা তাদের স্বক্ষমতার পঞ্চাশ শতাংশও ব্যবহার করছে না। চাহিদার তুলনায় উৎপাদন কম হওয়ায় লবনের দাম বাড়ছে।
এ বিষয়ে বাণিজ্য সচিব গোলাম হোসেন বলেন, রমজানে অযৌক্তিকভাবে ব্যবসায়ীরা লবণের দাম বাড়িয়েছে। বর্তমানে জনগণের প্রত্যাশার চেয়ে অনেক বেশি মূল্যে লবণ বিক্রি হচ্ছে। চাহিদা তুলনায় বেশি লবণ আমদানি করা হয়েছে। রমজানের আগে শিল্প মন্ত্রণালয় ও লবণ উৎপাদনকারীদের সঙ্গে আলোচনা করে লবণ আমদানি উন্মুক্ত করা হয়।
লবন ব্যবসায়ীদের কারসাজি ঠেকাতে
পারেনি বাণিজ্যমন্ত্রণালয়
লবন ব্যবসায়ীদের কারসাজি ঠেকাতে পারেনি বাণিজ্যমন্ত্রণালয়। পরে বাধ্য হয়ে অনুমোদন দিয়েছেন আমদানি। মাঠ পর্যায়ে লবনের উৎপাদন খরচ আট টাকা হলেও তা বিক্রি করা হচ্ছে ত্রিশ থেকে পয়েত্রিশ টাকা। এটি বাণিজ্যমন্ত্রণালয়ের তথ্য। আর ট্যারিফ কমিশন বলছে, দেশের যে প্রতিষ্ঠানগুলো লবন উৎপাদন করছে তারা তাদের স্বক্ষমতার পঞ্চাশ শতাংশও ব্যবহার করছে না। চাহিদার তুলনায় উৎপাদন কম হওয়ায় লবনের দাম বাড়ছে।
এ বিষয়ে বাণিজ্য সচিব গোলাম হোসেন বলেন, রমজানে অযৌক্তিকভাবে ব্যবসায়ীরা লবণের দাম বাড়িয়েছে। বর্তমানে জনগণের প্রত্যাশার চেয়ে অনেক বেশি মূল্যে লবণ বিক্রি হচ্ছে। চাহিদা তুলনায় বেশি লবণ আমদানি করা হয়েছে। রমজানের আগে শিল্প মন্ত্রণালয় ও লবণ উৎপাদনকারীদের সঙ্গে আলোচনা করে লবণ আমদানি উন্মুক্ত করা হয়।
বাতিল হতে পারে লাইসেন্স
লবন কারসাজিদের বিরোদ্ধে
সিদ্ধান্ত আগামী সপ্তাহে
লবন নিয়ে কারসাজিকারদের বিরোদ্ধে সিদ্ধান্ত আগামী সপ্তাহে। গতকাল বুধবার ট্যারিফ কমিশন অব বাংলাদেশ (বিটিসি) কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত এক সভায় স্টেক হোল্ডাররা লবন নিয়ে অসাধু ব্যবসায়ীদের লাইসেন্স বাতিলের সুপারিশ করেছেন। সভা সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সম্প্রতি দেশের কয়েকটি ব্র্যান্ডের লবনের মোড়ক নকল করে আমদানিকৃত লবন বাজারজাত করার প্রেক্ষিতে স্টেক হোল্ডার, জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর), শিল্প মন্ত্রণালয়, বাণিজ্য মন্ত্রণালয় প্রতিনিধিদের উপস্থিতিতে এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে।
বৈঠক সম্পর্কে ট্যারিফ কমিশনের মনিটরিং বিভাগের প্রধান আব্দুল কাইয়ূম বলেন, সব স্টেক হোল্ডাররা উপস্থিত না থাকায় এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেয়া হয়নি। তবে আগামী সপ্তাহে এ বিষয়ে বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে। সেখানে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেয়া হবে।
দেশীয় ব্র্যান্ডের নকল মোড়কে সয়লাব বাজার
হুমকির মুখে ৮শ কোটি টাকার লবণ শিল্প
দেশীয় ব্র্যান্ডের লবণের মোড়ক নকল করে প্রতারণায় নেমেছে একটি চক্র। নকল মোড়কের লবনের পাইকারী দাম কম হওয়ায় আসল ব্র্যান্ডের লবণ কিনছে না বিক্রেতারা। এতে হুমকির মধ্যে পড়েছে দেশীয় প্রায় আটশ কোটি টাকার লবণ শিল্প। সম্প্রতি ট্যারিফ কমিশনের এমন অভিযোগ করেছে কয়েকটি দেশীয় লবণ প্রস্তুতকারক।
জানা গেছে, কনফিডেন্স সল্ডের মোড়ক নকল করে বাজারজাত করা হচ্ছে কনফিডেন্স ফাইন চয়েস, এসিআই মোড়ক নকল করে আইসিএল সল্ট নামে বাজারজাত করা হচ্ছে। দেশীয় আরেকটি ব্র্যান্ড নকল করে বাজারজাত করা হচ্ছে গ্লোবাল সুপার হোয়াইট সল্ট নামে। এছাড়া বাজাজ প্রোডাক্ট নামে লবণ বাজারজাত করা হচ্ছে ইন্ডিয়ান একটি ব্র্যান্ড। কিন্তু সংশ্লিষ্টরা বলছেন, বাংলাদেশের বাজারে বাজাজ ব্র্যান্ড লবন সরবরাহ করছে না। কোনো অসাধু চক্র বাজাজ ব্র্যান্ডকে অবৈধভাবে ব্যবহার করছে।
সম্প্রতি ট্যারিফ কমিশনে দেশীয় লবণ উৎপাদন ও বাজারজাতকারী প্রতিষ্ঠানগুলো অভিযোগ করেছে এক শ্রেণীর অসাধু ব্যবসায়ী তাদের লবণের মোড়ক নকল করে নিম্মমানের লবণ বাজারজাত করছে। এতে হুমকির মুখে পড়ছে দেশীয় লবণ শিল্প। যেসব ব্যবসায়ী এ ধরনের কর্মকান্ডের সঙ্গে সম্পৃক্ত তাদের বিরোদ্ধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহনের অনুরোধ জানানো হয়েছে।
Wednesday, May 29, 2013
দেশীয় পন্যের স্বত্ব রক্ষায় জেল ও জরিমানা
বিধান রেখে নতুন আইন হচ্ছে
সাখাওয়াত হোসেন
দেশীয় পণ্যের স্বত্ব রক্ষার জন্য তৈরি করা হচ্ছে নতুন একটি আইন। এই আইন তৈরির মূল উদ্দেশ্য হচ্ছে বাংলাদেশে যে সব পন্য ঐতিহ্য হিসাবে পরিচিত সেগুলোর স্বত্ব যেন ভিন্ন কোনো দেশ দাবি করতে না পারে। ভৌগোলিক নির্দেশক নামের এই আইনের ব্যত্যয় হলে জেল জরিমানা হবে। অর্থাৎ কেউ যদি এই আইন অমান্য করে তা হলে তার জন্য সর্বোচ্চ চার বছরের জেল ও তিন লাখ টাকা জরিমানার বিধান রাখা হচ্ছে। খুব শিগগির এই আইনটি মন্ত্রিসভায় উপস্থাপন করার সম্ভাবনা রয়েছে। তবে এর আগে এই আইনটির সম্পর্কে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের মতামত চাওয়া হয়েছে। খসড়া এই আইনটি মতামতের ভিত্তিতে চূড়ান্ত করা হবে।
বিধান রেখে নতুন আইন হচ্ছে
সাখাওয়াত হোসেন
দেশীয় পণ্যের স্বত্ব রক্ষার জন্য তৈরি করা হচ্ছে নতুন একটি আইন। এই আইন তৈরির মূল উদ্দেশ্য হচ্ছে বাংলাদেশে যে সব পন্য ঐতিহ্য হিসাবে পরিচিত সেগুলোর স্বত্ব যেন ভিন্ন কোনো দেশ দাবি করতে না পারে। ভৌগোলিক নির্দেশক নামের এই আইনের ব্যত্যয় হলে জেল জরিমানা হবে। অর্থাৎ কেউ যদি এই আইন অমান্য করে তা হলে তার জন্য সর্বোচ্চ চার বছরের জেল ও তিন লাখ টাকা জরিমানার বিধান রাখা হচ্ছে। খুব শিগগির এই আইনটি মন্ত্রিসভায় উপস্থাপন করার সম্ভাবনা রয়েছে। তবে এর আগে এই আইনটির সম্পর্কে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের মতামত চাওয়া হয়েছে। খসড়া এই আইনটি মতামতের ভিত্তিতে চূড়ান্ত করা হবে।
Tuesday, December 4, 2012
গুরুত্বপূর্ণ মোবাইল নম্বর
মন্ত্রী
নাম মন্ত্রণালয় মোবাইল নম্বর
শেখ হাসিনা প্রধানমন্ত্রী ------
আবুল মাল আবদুল মুহিত অর্থ ০১৭১১৫৬৫৭৯০
সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় ০১৭১৫৪০৩৯৪৫
অ্যাড. সাহারা খাতুন স্বরাষ্ট্র ০১৭১১-৪০৬৫৬৬
আবুল কালাম আজাদ তথ্য ০১৭১৪-০২৬৩৮৪
০১৯১২-২০৬২২৯
আব্দুল লতিফ সিদ্দিকী বস্ত্র ও পাট ৯১৩৭১০৭----
ডা. আ ফ ম রুহুল হক স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ ০১৭১১-৫৬০৩৭০
ব্যারিস্টার শফিক আহমেদ আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক ০১৭১৫-৪৬৩৩২২
বেগম মতিয়া চৌধুরী কৃষি ০১৭১২-২৩২৩২০
নাম মন্ত্রণালয় মোবাইল নম্বর
শেখ হাসিনা প্রধানমন্ত্রী ------
আবুল মাল আবদুল মুহিত অর্থ ০১৭১১৫৬৫৭৯০
সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় ০১৭১৫৪০৩৯৪৫
অ্যাড. সাহারা খাতুন স্বরাষ্ট্র ০১৭১১-৪০৬৫৬৬
আবুল কালাম আজাদ তথ্য ০১৭১৪-০২৬৩৮৪
০১৯১২-২০৬২২৯
আব্দুল লতিফ সিদ্দিকী বস্ত্র ও পাট ৯১৩৭১০৭----
ডা. আ ফ ম রুহুল হক স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ ০১৭১১-৫৬০৩৭০
ব্যারিস্টার শফিক আহমেদ আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক ০১৭১৫-৪৬৩৩২২
বেগম মতিয়া চৌধুরী কৃষি ০১৭১২-২৩২৩২০
Location:
Dhaka, Bangladesh
Friday, August 31, 2012
মন্ত্রণালয়গুলোর অসহযোগিতার কারণে অচল প্রাইভেটাইজেশন কমিশন: চেয়ারম্যান
A_©bxwZ cÖwZ‡e`K : mswkøó gš¿Yvjq¸‡jvi Amn‡hvwMZvi Kvi‡Y
Kvh©Z APj n‡q Av‡Q †emiKvixKiY cÖwZôvb cÖvB‡fUvB‡Rkb Kwgkb| eZ©gvb miKv‡ii mv‡o
wZb eQ‡iiI †ewk mg‡q gvÎ cuvPwU cÖwZôvb †emiKvwiKi‡Yi Rb¨ wewfbœ gš¿Yvjq †_‡K
Qvov n‡q‡Q, hv AwZ bMb¨ e‡j gšÍe¨ K‡i‡Qb
Kwgk‡bi †Pqvig¨vb W. wgR©v Ave`yj Rwjj|
Saturday, August 25, 2012
তথ্য নেই শিল্প মন্ত্রণালয়ে প্লাস্টিক শিল্প নগরী হয়নি ৬ বছরেও
সাখাওয়াত হোসেন সুমন: বিগত ছয় বছর ধরে থমকে আছে প্লাস্টিক শিল্প নগরী ¯’াপনের কার্যক্রম। বিসিক ও প্লাস্টিক অ্যাসোসিয়েশনের মধ্যে এ সম্পর্কিত চুক্তি সম্পাদিত হলেও এখনও তা বাস্তবায়ন হয়নি। বাস্তবায়নের দায়িত্বে থাকা শিল্প মন্ত্রণালয় এই কার্যক্রমের অগ্রগতি সম্পর্কে কোনো তথ্য দিতে পারেনি। অনেক খোঁজাখোঁজি করে মন্ত্রণালয়ের উপ-সচিব পর্যায়ের একজন কর্মকর্তা জানালেন, ফাইল পাওয়া যা”েছ না।
Saturday, July 14, 2012
আমদানিমূল্যের শতভাগ মুনাফা করছে ব্যবসায়ীরা
পণ্য আমদানি মূল্য পাইকারি মূল্য কুচরা মূল্য
রসুন ৪০ টাকা ৪৪ টাকা ৯০-১০০ টাকা
হলুদ ৫৫ টাকা ৫৮-৬০ টাকা ১২০-১৪০ টাকা
পেঁয়াজ ১৩-১৪ টাকা - ৩০-৩২ টাকা
খেজুর ৬০ টাকা - ১০০-১১০ টাকা
অর্থনীতি প্রতিবেদক : রসুনের আমদানি খরচ ৪০ টাকা। পাইকারী বাজারে তা বিক্রি হয় ৪৪ টাকায়। সাধারণ ক্রেতাদের কাছে সেই রসুনের কেজি বিক্রি করা হচ্ছে ৯০ থেকে ১০০ টাকা। হলুদের প্রতি কেজি আমদানি খরচ ৫৫ টাকা। পাইকারী বাজারে তা বিক্রি করা হচ্ছে ৫৮ থেকে ৬০ টাকা। আর খুচরা বিক্রেতারা দাম রাখছে প্রতি কেজি ১২০ থেকে ১৪০ টাকা। প্যাকেটজাত হলুদ বিক্রি হচ্ছে প্রতি কেজি ৩৫০ টাকা। পেঁয়াজের প্রতি কেজি আমদানি খরচ ১৩ থেকে ১৪ টাকা। ভোক্তার কাছে তা বিক্রি করা হচ্ছে ৩০ থেকে ৩২ টাকা। খেজুরের প্রতি কেজি আমদানি খরচ ৬০ টাকা আর ভোক্তা পর্যায়ে তা বিক্রি করা হচ্ছে ১০০ থেকে ১১০ টাকা। আর প্রতি কেজি ডালে ব্যবসায়ীরা মুনাফা করছে ৪৩ টাকা।
রসুন ৪০ টাকা ৪৪ টাকা ৯০-১০০ টাকা
হলুদ ৫৫ টাকা ৫৮-৬০ টাকা ১২০-১৪০ টাকা
পেঁয়াজ ১৩-১৪ টাকা - ৩০-৩২ টাকা
খেজুর ৬০ টাকা - ১০০-১১০ টাকা
অর্থনীতি প্রতিবেদক : রসুনের আমদানি খরচ ৪০ টাকা। পাইকারী বাজারে তা বিক্রি হয় ৪৪ টাকায়। সাধারণ ক্রেতাদের কাছে সেই রসুনের কেজি বিক্রি করা হচ্ছে ৯০ থেকে ১০০ টাকা। হলুদের প্রতি কেজি আমদানি খরচ ৫৫ টাকা। পাইকারী বাজারে তা বিক্রি করা হচ্ছে ৫৮ থেকে ৬০ টাকা। আর খুচরা বিক্রেতারা দাম রাখছে প্রতি কেজি ১২০ থেকে ১৪০ টাকা। প্যাকেটজাত হলুদ বিক্রি হচ্ছে প্রতি কেজি ৩৫০ টাকা। পেঁয়াজের প্রতি কেজি আমদানি খরচ ১৩ থেকে ১৪ টাকা। ভোক্তার কাছে তা বিক্রি করা হচ্ছে ৩০ থেকে ৩২ টাকা। খেজুরের প্রতি কেজি আমদানি খরচ ৬০ টাকা আর ভোক্তা পর্যায়ে তা বিক্রি করা হচ্ছে ১০০ থেকে ১১০ টাকা। আর প্রতি কেজি ডালে ব্যবসায়ীরা মুনাফা করছে ৪৩ টাকা।
Sunday, July 1, 2012
বিদেশি প্রতিশ্রুতির অর্থ আদায়ে লক্ষ্যমাত্রা পূরণ হয়নি সুদের বোঝা কমাতে বিদেশি ঋণ বাড়ানোর পরামর্শ বিশেজ্ঞদের
চলতি অর্থবছরে বিদেশির প্রতিশ্রুতির অর্থ আদায়ের লক্ষ্যমাত্রা পূরণ হয়নি না। গত মাস পর্যন্ত বৈদেশিক অর্থ ছাড় হয়েছে লক্ষ্যমাত্রা চেয়ে ১৭২ কোটি ডলার কম। এদিকে সুদের বোঝা কমাতে ও বেসরকারি খাতে তারল্য প্রবাহ বাড়াতে বিদেশি অর্থ ছাড়ে বিশেষ নজর দেয়ার পরামর্শ দিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা।
সূত্র মতে, সরকার ২০১১-১২ অর্থবছরের মোট বৈদেশিক অর্থের পরিমাণ নির্ধারণ করেছিল ৬০০ কোটি ডলার। এসেছে মোট ৪২৮ কোটি ৮০ লাখ ডলার। এরমধ্যে ঋণ ৩০৬ কোটি ৪৪ লাখ ৩০ হাজার মার্কিন ডলার এবং অনুদান হচ্ছে ১২১ কোটি ৭৮ লাখ ১০ হাজার মার্কিন ডলার। সে হিসাবে এখনও লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে প্রতিশ্রুতি আদায় কম রয়েছে প্রায় ১৭১ কোটি ৫০ লাখ ডলারের মতো। এছাড়া গত অর্থবছরের একই সময়ের তুলনায় প্রতিশ্রুতির পরিমাণ কমে গেছে। অর্থাৎ মে মাস পর্যন্ত প্রতিশ্রুতি পাওয়া গিয়েছিল মোট ৪৯১ কোটি ৬০ লাখ ২ হাজার মার্কিন ডলার। এর মধ্যে ঋণের পরিমাণ ছিল ৪৩৭ কোটি ৫০ লাখ ৮ হাজার মার্কিন ডলার এবং অনুদান ছিল ৫৪ কোটি ৯ লাখ ৪০ হাজার মার্কিন ডলার।
সূত্র মতে, সরকার ২০১১-১২ অর্থবছরের মোট বৈদেশিক অর্থের পরিমাণ নির্ধারণ করেছিল ৬০০ কোটি ডলার। এসেছে মোট ৪২৮ কোটি ৮০ লাখ ডলার। এরমধ্যে ঋণ ৩০৬ কোটি ৪৪ লাখ ৩০ হাজার মার্কিন ডলার এবং অনুদান হচ্ছে ১২১ কোটি ৭৮ লাখ ১০ হাজার মার্কিন ডলার। সে হিসাবে এখনও লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে প্রতিশ্রুতি আদায় কম রয়েছে প্রায় ১৭১ কোটি ৫০ লাখ ডলারের মতো। এছাড়া গত অর্থবছরের একই সময়ের তুলনায় প্রতিশ্রুতির পরিমাণ কমে গেছে। অর্থাৎ মে মাস পর্যন্ত প্রতিশ্রুতি পাওয়া গিয়েছিল মোট ৪৯১ কোটি ৬০ লাখ ২ হাজার মার্কিন ডলার। এর মধ্যে ঋণের পরিমাণ ছিল ৪৩৭ কোটি ৫০ লাখ ৮ হাজার মার্কিন ডলার এবং অনুদান ছিল ৫৪ কোটি ৯ লাখ ৪০ হাজার মার্কিন ডলার।
রমজানে বিশেষ গোয়েন্দা নজরদারিতে থাকবে গার্মেন্টস
অর্থনীতি প্রতিবেদক : আসন্ন রমজানে বিশেষ গোয়েন্দা নজরদারি থাকছে দেশের সব গার্মেন্টস শিল্প-কারখানায়। একই সঙ্গে নজরদারিতে থাকবেন মালিক ও শ্রমিক সংগঠনগুলো। গার্মেন্টস কারখানাগুলোতে বেতন-ভাতা ও ঈদ বোনাস নিয়ে যাতে কোন ধরনের অপ্রীতিকর ঘটনা না ঘটে সে জন্য এবার আগে থেকেই সংশি¬ষ্টদের নির্দেশনা দিয়েছে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। গার্মেন্টস মালিকদের সংগঠন বিজিএমইএ সূত্রে এ তথ্য জানা যায়।
Sunday, June 10, 2012
বাজেটে ব্যাংক ঋণের লক্ষ্যমাত্রায় রফতানি বিপর্যের আশংকা এক্সপোর্টার্স ফোরামের সংবাদ সমম্মেলন
অর্থনীতি প্রতিবেদক : আগামী অর্থ বছরের জন্য প্রস্তাবিত বাজেট ঘাটতি মেটাতে ব্যাংক থেকে ২৩ হাজার কোটি টাকা ঋণ নিলে তা দেশের রফতানি বণিজ্যে বিপর্যয় ডেকে আনবে বলে আশঙ্কা প্রকাশ করেছে রপ্তানিকারকদের সংগঠন এক্সপোর্টার্স অ্যাসোশিয়েশন অব বাংলাদেশ (ইএবি)। সেই সাথে সরকারের এ ঋণ গ্রহণের লক্ষ্যমাত্রা ব্যাংক ঋণের সুদ আরো বাড়ার শঙ্কাও প্রকাশ করেছেন রপ্তানিকারকরা।
গতকাল ইএবি রাজধানীর একটি হোটেলে প্রস্তাবিত ২০১২-১৩ অর্থবছরের বাজেট এক সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করা হয়।
ইএবি প্রেসিডেন্ট সালাম মোর্শদী বলেন, সরকার প্রস্তাবিত বাজেটে জাতীয় প্রবৃদ্ধি (জিডিপি) লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করেছে ৭.২ শতাংশ এবং মূল্যস্ফীতি ৭.৫ শতাংশে নামিয়ে আনার উদ্যোগ নিয়েছে। কিš‘ সরকার ব্যাংকের প্রতি নির্ভরশীলতা না কমালে নির্ধারিত জিডিপি অর্জন অসম্ভব নয়। তিনি বলেন, সরকার তার প্রয়োজনে ব্যাংক থেকে ঋণ নিতে পারে। কিš‘ এজন্য যেন দেশের ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের ঋণ পেতে সমস্যা নয় হয়। এজন্য তিনি সরকারকে শিল্প খাতের জন্য আলাদা ঋণ-কাঠামো তৈরির প্রস্তাব করেন।
বাংলাদেশ টেক্সটাইল মিলস অ্যাসোসিয়েশনরে প্রেসিডেন্ট জাহাঙ্গীর আলামীন সংবাদ সম্মেলনে বলেন, সরকার প্রস্তাবিত ২০১২-১৩ অর্থবছরে ২০১১-১২ অর্থবছরের তুলনায় বেশি ব্যাংক ঋণ গ্রহনের পরিকল্পনা নিয়েছে। ব্যাংক থেকে সরকারের ঋণ গ্রহনের নেতিবাচক প্রভাব ইতোমধ্যেই প্রতিফলিত হয়েছে। ব্যাংকগুলো ব্যবসায়ী প্রতিষ্ঠানগুলোকে প্রয়োজনীয় অর্থের ঋণ দিতে পারছে না। ফলে দেশেল রফতানি আয় করেছে এবং লক্ষ্য মাত্রার প্রায় ৮ শতাংশ কর রফতানি হয়েছে। সরকার ২০১২-১৩ অর্থবছরে যে পরিমাণ ব্যাংকঋণ গ্রহনের উদ্যোগ নিয়েছে তা নিয়ন্ত্রন করতে না পারলে ভবিষ্যৎ ও রফতানি আয়ের লক্ষ্যমাত্রা পূরণ করা সম্ভব হবে না বলে জানান তিনি।
সংবাদ সম্মেলনে উপ¯ি’ত বিকেএমইএ ২য় ভাইস প্রেসিডেন্ট মোহাম্মদ হাতিম বলেন, বর্তমানে ব্যাংক থেকে ঋণ পেতে যে হারে সুদ প্রদান করতে হ”েছ তাতে শিল্পের উৎপাদন খরচ বেড়ে যা”েছ। মুক্ত বাজার অর্থনীতিতে টিকে থাকতে হলে বিশ্বের অন্যান্য দেশের সঙ্গে প্রতিযোগিতা করে টিকতে হ”েছ। কিš‘ আমাদের প্রতিবেশি ও প্রতিযোগী দেশগুলোতে বর্তমানে সিঙ্গেল ডিজিটে ঋণের সুদের হার বিদ্যমান। ফলে তাদের পণ্যের দামের তুলনায় আমাদের পণ্যের দাম বেড়ে যা”েছ। ব্যাংক ঋণের সুদের হার সিঙ্গেল ডিজিটে নামিয়ে আনার প্রস্তাব করেন তিনি।
ইএবি প্রেসিডেন্ট লিখিত বক্তব্যে বলেন, দেশের অর্থনীতির প্রধান চালিকাশক্তি রফতানি শিল্পের সব পণ্যের জন্য প্রস্তাবিত ১.২০ শতাংশ উৎসে কর নির্ধারণ করায় এ শিল্প নতুন করে চ্যালেঞ্জের সম্মুখিন হবে। রফতানি প্রবৃদ্ধি অর্জনে সরকারকে ১.২০ শতাংশ উৎসে করের পরিবর্তে পূর্বের ০.৬০ শতাংশ উৎসে কর পুনবহাল রাখার আহবান জানান।
তিনি বাজেটে সব ধরনের রফতানিমুখী শিল্প খাতের জন্য সব ব্যাংকের এক ও অভিন্ন ডলার বিনিময় হার নির্ধারনের সুপারিশ করেন। একই সঙ্গে রফতানি বাণিজ্যের ক্ষেত্রে প্রদেয় নগদ সহায়তার ওপর আরোপিত ৫ শতাংশ সুদ মওকুফের দাবি জানান।
প্রস্তাবিত বাজেটে মানবসম্পদ উন্নয়ন, কর্মসং¯’ান সৃষ্টির লক্ষ্যে আলাদা বরাদ্দ, পুঁজিবাজারের জন্য বিশেষ প্রণোদনা প্যাকেজ ঘোষণা, কারওয়ান বাজারের জনতা টাওয়ারকে সফটওয়্যার পার্ক করার ঘোষণা, রফতানিমুখী শিল্পের মূলধনী যন্ত্রপাতি আমদানি ও পরিবেশ রক্ষায় ইটিপি ¯’াপনে আমদানিকৃত যন্ত্রপাতিতে শূন্য শূল্ক আরোপ করায় এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশনের পক্ষ থেকে সরকাকে অভিনন্দন জানানো হয়।
সংবাদ সম্মেলনে আরো উপ¯ি’ত ছিলেন, বিজিএমইএ ভাইস প্রেসিডেন্ট এম এ সিদ্দুকর রহমান, ফ্রোজেন ফুডস এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশনের পরিচালক এম খলিলুল্লাহসহ বিভিন্ন রফতানিকারক অ্যাসোসিয়েশনের নেতৃবৃন্দ।
গতকাল ইএবি রাজধানীর একটি হোটেলে প্রস্তাবিত ২০১২-১৩ অর্থবছরের বাজেট এক সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করা হয়।
ইএবি প্রেসিডেন্ট সালাম মোর্শদী বলেন, সরকার প্রস্তাবিত বাজেটে জাতীয় প্রবৃদ্ধি (জিডিপি) লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করেছে ৭.২ শতাংশ এবং মূল্যস্ফীতি ৭.৫ শতাংশে নামিয়ে আনার উদ্যোগ নিয়েছে। কিš‘ সরকার ব্যাংকের প্রতি নির্ভরশীলতা না কমালে নির্ধারিত জিডিপি অর্জন অসম্ভব নয়। তিনি বলেন, সরকার তার প্রয়োজনে ব্যাংক থেকে ঋণ নিতে পারে। কিš‘ এজন্য যেন দেশের ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের ঋণ পেতে সমস্যা নয় হয়। এজন্য তিনি সরকারকে শিল্প খাতের জন্য আলাদা ঋণ-কাঠামো তৈরির প্রস্তাব করেন।
বাংলাদেশ টেক্সটাইল মিলস অ্যাসোসিয়েশনরে প্রেসিডেন্ট জাহাঙ্গীর আলামীন সংবাদ সম্মেলনে বলেন, সরকার প্রস্তাবিত ২০১২-১৩ অর্থবছরে ২০১১-১২ অর্থবছরের তুলনায় বেশি ব্যাংক ঋণ গ্রহনের পরিকল্পনা নিয়েছে। ব্যাংক থেকে সরকারের ঋণ গ্রহনের নেতিবাচক প্রভাব ইতোমধ্যেই প্রতিফলিত হয়েছে। ব্যাংকগুলো ব্যবসায়ী প্রতিষ্ঠানগুলোকে প্রয়োজনীয় অর্থের ঋণ দিতে পারছে না। ফলে দেশেল রফতানি আয় করেছে এবং লক্ষ্য মাত্রার প্রায় ৮ শতাংশ কর রফতানি হয়েছে। সরকার ২০১২-১৩ অর্থবছরে যে পরিমাণ ব্যাংকঋণ গ্রহনের উদ্যোগ নিয়েছে তা নিয়ন্ত্রন করতে না পারলে ভবিষ্যৎ ও রফতানি আয়ের লক্ষ্যমাত্রা পূরণ করা সম্ভব হবে না বলে জানান তিনি।
সংবাদ সম্মেলনে উপ¯ি’ত বিকেএমইএ ২য় ভাইস প্রেসিডেন্ট মোহাম্মদ হাতিম বলেন, বর্তমানে ব্যাংক থেকে ঋণ পেতে যে হারে সুদ প্রদান করতে হ”েছ তাতে শিল্পের উৎপাদন খরচ বেড়ে যা”েছ। মুক্ত বাজার অর্থনীতিতে টিকে থাকতে হলে বিশ্বের অন্যান্য দেশের সঙ্গে প্রতিযোগিতা করে টিকতে হ”েছ। কিš‘ আমাদের প্রতিবেশি ও প্রতিযোগী দেশগুলোতে বর্তমানে সিঙ্গেল ডিজিটে ঋণের সুদের হার বিদ্যমান। ফলে তাদের পণ্যের দামের তুলনায় আমাদের পণ্যের দাম বেড়ে যা”েছ। ব্যাংক ঋণের সুদের হার সিঙ্গেল ডিজিটে নামিয়ে আনার প্রস্তাব করেন তিনি।
ইএবি প্রেসিডেন্ট লিখিত বক্তব্যে বলেন, দেশের অর্থনীতির প্রধান চালিকাশক্তি রফতানি শিল্পের সব পণ্যের জন্য প্রস্তাবিত ১.২০ শতাংশ উৎসে কর নির্ধারণ করায় এ শিল্প নতুন করে চ্যালেঞ্জের সম্মুখিন হবে। রফতানি প্রবৃদ্ধি অর্জনে সরকারকে ১.২০ শতাংশ উৎসে করের পরিবর্তে পূর্বের ০.৬০ শতাংশ উৎসে কর পুনবহাল রাখার আহবান জানান।
তিনি বাজেটে সব ধরনের রফতানিমুখী শিল্প খাতের জন্য সব ব্যাংকের এক ও অভিন্ন ডলার বিনিময় হার নির্ধারনের সুপারিশ করেন। একই সঙ্গে রফতানি বাণিজ্যের ক্ষেত্রে প্রদেয় নগদ সহায়তার ওপর আরোপিত ৫ শতাংশ সুদ মওকুফের দাবি জানান।
প্রস্তাবিত বাজেটে মানবসম্পদ উন্নয়ন, কর্মসং¯’ান সৃষ্টির লক্ষ্যে আলাদা বরাদ্দ, পুঁজিবাজারের জন্য বিশেষ প্রণোদনা প্যাকেজ ঘোষণা, কারওয়ান বাজারের জনতা টাওয়ারকে সফটওয়্যার পার্ক করার ঘোষণা, রফতানিমুখী শিল্পের মূলধনী যন্ত্রপাতি আমদানি ও পরিবেশ রক্ষায় ইটিপি ¯’াপনে আমদানিকৃত যন্ত্রপাতিতে শূন্য শূল্ক আরোপ করায় এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশনের পক্ষ থেকে সরকাকে অভিনন্দন জানানো হয়।
সংবাদ সম্মেলনে আরো উপ¯ি’ত ছিলেন, বিজিএমইএ ভাইস প্রেসিডেন্ট এম এ সিদ্দুকর রহমান, ফ্রোজেন ফুডস এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশনের পরিচালক এম খলিলুল্লাহসহ বিভিন্ন রফতানিকারক অ্যাসোসিয়েশনের নেতৃবৃন্দ।
Thursday, June 7, 2012
প্রস্তাবিত বাজেট প্রতিক্রিয়ায় টিআইবি কালো টাকা বৈধ করা দুর্নীতির হাতে রাজনৈতিক আত্মসমর্পণ
আগামী অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেটে কালো টাকা বৈধ করার সুযোগ রাখায় প্রতিবাদ জানিয়ে অনতিবিলম্বে সংবিধান ও নির্বাচনী অঙ্গীকারের পরিপন্থী এ প্রস্তাব প্রত্যাহারের দাবি জানিয়েছে ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ (টিআইবি)।
গতকাল 7 june বৃহস্পতিবার জাতীয় সংসদে প্রদত্ত বর্তমান সরকারের ৪র্থ এ বাজেট প্রস্তাবের ওপর প্রতিক্রিয়ায় টিআইবি’র নির্বাহী পরিচালক ড. ইফতেখারুজ্জামান বলেছেন, আসন্ন অর্থবছরের বাজেট প্রস্তাবে আয়কর আইন সংশোধন করে কালো টাকাকে বৈধ করার যে প্রবিধানের প্রস্তাব করা হয়েছে তা সম্পূর্ণ অসাংবিধানিক, অনৈতিক ও বৈষম্যমূলক। এর ফলে অবৈধ উপার্জনকারী ও কর ফাঁকিদাতাকে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির বদলে পুরস্কৃত করা হচ্ছে। অন্যদিকে নিরুৎসাহিত হচ্ছেন বৈধ ও সৎ উপায়ে উপার্জনকারী করদাতারা।
টিআইবি’র নির্বাহী পরিচালক বলেন, কালো টাকা সাদা করার প্রস্তাব করে সরকারের নির্বাচনী অঙ্গীকারের এ সুষ্পষ্ট লঙ্ঘন কালো টাকার মালিকদের অনৈতিক চাপের কাছে সরকারের অসহায় আত্মসমর্পণ ও রাজনৈতিক দেউলিয়াত্বের দৃষ্টান্ত।’ ।
এক বিবৃতিতে তিনি আরো বলেন, সংবিধানের ২০(২) অনুচ্ছেদ অনুযায়ী অনুপার্জিত আয়ের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রের দৃঢ় অবস্থান বর্ণিত রয়েছে। অন্যদিকে ক্ষমতাসীন জোটের প্রধান দলের নির্বাচনী অঙ্গীকারে কালো টাকা ও অবৈধ আয়ের বিরুদ্ধে অবস্থান ঘোষিত হলেও এরূপ অসাংবিধানিক সিদ্ধান্ত সরকারের কথিত দুর্নীতিবিরোধী অবস্থান ও সুশাসনের অঙ্গীকারের পরিপন্থী এবং বিশেষ করে মাত্র দেড় বছর পর আসন্ন নির্বাচনের প্রেক্ষিতে আত্মঘাতীমূলক।
তিনি বলেন, সরকার একদিকে রাজস্ব আয় বৃদ্ধির জন্য মরিয়া, অন্যদিকে রাজস্ব ফাঁকির সুযোগকে প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দেওয়ার সিদ্ধান্ত শুধু আত্ম-প্রবঞ্চনাই নয়, সরকার কাঠামো দুর্নীতির ক্রমবর্ধমান নিয়ন্ত্রকেরও বহি:প্রকাশ।
টিআইবি আরো বলেছে, ইতিপূর্বে প্রতি বছর শেয়ারবাজারসহ চিহ্নিত খাতে কালো টাকা বিনিয়োগ বন্ধসহ সার্বিকভাবে কালো টাকা বৈধকরণের প্রতিবাদ জানিয়ে আসছে টিআইবি। সরকার তা অবজ্ঞা করে প্রতি বছর এ সুযোগ সৃষ্টি করে শুধুমাত্র একটি বিশেষ প্রভাবশালী শ্রেণীকে পুরষ্কৃত করে দেশে দুর্নীতির সুযোগ সম্প্রসারণ করেই চলেছে। এর ফলে প্রকৃত রাজস্ব আয় বৃদ্ধি দুরে থাক, সমাজে ও রাষ্ট্র কাঠামোতে নৈতিকতার স্খলন ঘটছে।
রফতানি পণ্যের উৎসে কর বাড়ছে
আগামী অর্থবছরে তৈরি পোশাকসহ সব ধরনের রফতানি পণ্যে উৎসে কর কাটার হার বাড়ানোর প্রস্তাব করেছেন অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত।
গতকাল বৃহস্পতিবার জাতীয় সংসদের বাজেট বক্তৃতায় অর্থমন্ত্রী আরো বলেন, আগামী অর্থ বছরে ১ দশমিক ২ শতাংশ হারে এ কর কাটা হবে।
তিনি বলেন, রফতানি বাণিজ্য থেকে কিন্তু কর আদায় করাও দেশের স্বার্থে দরকার। আগে তৈরি পোশাক খাত থেকে শূন্য দশমিক ৭০ শতাংশ এবং অন্যান্য পণ্য রফতানি থেকে শূন্য দশমিক ৬০ শতাংশ হারে উৎসে কর কাটা হত। আর আগামী অর্থবছরে সব রফতানি পণ্যের ক্ষেত্রে উৎসে কর কাটার হার একই করা হবে।
তিনি বলেন, রফতানি বাণিজ্য বিকাশে লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড আবশ্যক। এ লক্ষ্যে সব ধরনের রফতানির ক্ষেত্রে সমহারে অর্থ্যাৎ ১ দশমিক ২ শতাংশ হারে উৎসে কর কর্তনের বিধান করার প্রস্তাব করা। পাশাপাশি অন্যান্য খাতে উৎসে কর কর্তনের হার সময়োপযোগী ও যৌক্তিকীকরণের প্রস্তাব করেন অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত।
বাজেটে ঘাটতি ৫২ হাজার কোটি টাকা এ পরিমাণ উন্নয়ন বাজেটের প্রায় সমান
সরকার ২০১২-১৩ অর্থবছরের জন্য ৫২ হাজার ৬৮ কোটি টাকার ঘাটতি বাজেট পেশ করেছে। এই পরিমাণ আগামী অর্থবছরের জন্য প্রস্তাবিত উন্নয়ন বাজেটের প্রায় সমান। আগামী বছরের বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচির জন্য বরাদ্দ রাখা হয়েছে ৫৫ হাজার কোটি টাকা। এর ফলে উন্নয়ন কার্যক্রম স্থবির হয়ে পড়তে পারে বলে মত দিয়েছেন সংশ্লিষ্টরা।
গতকাল বৃহস্পতিবার জাতীয় সংসদে অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত বিশাল ঘাটতি সংবলিত বর্তমান সরকারের এই চতুর্থ বাজেট উপস্থাপন করেন। ঘাটতির এ হার মোট দেশজ উৎপাদনের (জিডিপি) ৫ শতাংশ বলে অর্থমন্ত্রী তার বাজেট বক্তৃতায় জানান।
আগামী অর্থবছরের জন্য মোট ব্যয় ধরা হয়েছে এক লাখ ৯১ হাজার ৭৩৮ কোটি টাকা। এর মধ্যে সরকারের অভ্যন্তরীণ আয় হবে এক লাখ ৩৯ হাজার ৬৭০ কোটি টাকা। এ টাকা রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) কর এবং কর বহির্ভূত খাত থেকে আসবে। বাকী টাকা ব্যাংক ঋণ, সঞ্চয়পত্র বিক্রি এবং বৈদেশিক ঋণ ও অনুদান থেকে আসবে।
আগামী অর্থবছরে এনবিআর এক লাখ ১২ হাজার ২৫৯ কোটি টাকার যোগান দেবে। আয় ও মুনাফার কর, মূল্য সংযোজন কর, আমদানি-রফতানি শুল্ক, আবগারি শুল্ক, সম্পূরক শুল্ক ও অন্যান্য কর ও শুল্ক থেকে এনবিআর এ টাকা আদায় করবে।
এনবিআর বহিভূর্ত কর থেকে আয় ধরা হয়েছে চার হাজার ৫৬৫ কোটি টাকা। এ অর্থ আসবে মাদক শুল্ক, যানবাহন কর, ভূমি রাজস্ব এবং নন জুডিসিয়াল স্ট্যাম্প বিক্রয় থেকে। এছাড়া কর বহির্ভূত খাত থেকে আয় হবে ২২ হাজার ৮৪৬ কোটি টাকা। জরিমানা, দ-, বাজেয়াপ্ত, ভাড়া, ইজারা, টোল, রেলপথ, ডাক ও কর ব্যতিত অন্যান্য খাত থেকে এ টাকা আদায়ের লক্ষ্যমাত্রা নেয়া হয়েছে।
নতুন অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেটে ঘাটতি ধরা হয়েছে ৫২ হাজার ৬৮ কোটি টাকা। বৈদেশিক অনুদান হিসেবে ধরলে এই ঘাটতির পরিমাণ দাঁড়াবে ৪৬ হাজার ২৪ কোটি টাকা।
চলতি অর্থবছরের মূল বাজেটে অনুদান ব্যতীত ঘাটতি ছিল ৪৫ হাজার ২০৪ কোটি টাকা। সংশোধিত বাজেটে তা বাড়িয়ে ৪৬ হাজার ২২৮ কোটি টাকা করা হয়েছে।
নতুন অর্থবছরের বাজেটে ঘাটতি মেটাতে অভ্যন্তরীণ উৎস থেকে সরকারের ঋণের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে ৩৩ হাজার ৮৮৪ কোটি টাকা। এর মধ্যে ব্যাংক থেকে ঋণ নেয়া হবে ২৩ হাজার কোটি টাকা। ব্যাংক বহির্ভূত খাত থেকে ১০ হাজার ৪৮৪ কোটি টাকা নেয়া হবে। এছাড়া সঞ্চয়পত্র বিক্রি থেকে ধরা হয়েছে সাত হাজার ৪০০ কোটি টাকা।
ঘাটতি মেটাতে বৈদেশিক উৎস থেকে নিট ঋণ নেয়া হবে ১২ হাজার ৫৪০ কোটি টাকা। অর্থাৎ আগামী অর্থবছর বৈদিশিক উৎস থেকে ২০ হাহার ৩৯৮ কোটি টাকা ঋণ নেয়া হবে। এর মধ্যে ৭ হাজার ৮৫৮ কোটি টাকা যাবে আগের নেয়া ঋণের সুদ ও কিস্তির টাকা পরিশোধে।
চলতি অর্থবছরে ব্যাংক খাত থেকে ১৮ হাজার কোটি টাকা ঋণ নেয়ার লক্ষ্যমাত্রা ঠিক করলেও বছর শেষে তা ২৯ হাজার ১১৫ কোটি টাকায় দাঁড়ায়। চলতি অর্থবছরে সরকারের ব্যাংক ঋণের সমালোচনা করে আসছিল বিরোধী দলসহ ব্যবসায়ী মহলও। তাদের বক্তব্য, সরকার ঋণ বেশি নেয়ায় বেসরকারি খাত প্রয়োজনীয় অর্থ পাচ্ছে না।
এছাড়া এডিপির সমপরিমাণ টাকা ঘাটতি থাকায় এর সমালোচনা করেছেন অর্থনীতিবিদরা। এ বিষয়ে অর্থনীতিবিদ ড. আকবর আলী খান বলেন, বাজেটে সামগ্রীক ঘাটতি উন্নয়ন বাজেটের সমান। অর্থাৎ ৫২ হাজার কোটি টাকা ঘাটতি আর উন্নয়ন বাজেট ৫৫ হাজার কোটি টাকা। রাজস্ব খরচ সরকারকে বহন করতেই হবে। ফলে উন্নয়ন ব্যহত হবে। এ বিষয়টি সরকারকে ভাবতে হবে।
তিনি বলেন, সরকারকে চলতি অর্থবছরে এডিপি কাটছাট করতে হয়েছে। কারণ সরকার বিদেশী ঋণ পায়নি। এজন্য দেশীয় ব্যাংক থেকে নেয়া ঋণ বেড়েছে। আবার এডিপি কমানো হয়েছে। গত বছর এডিপি নেয়া হয়েছিল ৪৬ হাজার কোটি টাকার। পরে অর্থের সংস্থান না হওয়ায় এডিপি কমিয়ে ৪১ হাজার কোটি টাকায় নামিয়ে আনা হয়। এ বছরও বাজেটে যেভাবে ঘাটতি হতে যাচ্ছে তাতে সরকারের পক্ষে শেষ পর্যন্ত এডিপি বাস্তবায়ন করা কঠিন হবে।
করমুক্ত আয়ের সীমা বাড়েনি ব্যক্তিগত ন্যূনতম কর তিন হাজার টাকা
অর্থনীতি প্রতিবেদক : ২০১২-১৩ অর্থবছরে প্রস্তাবিত বাজেটে ব্যক্তিগত আয়কর সীমা ও করপোরেট করের হার অপরিবর্তিত রাখা হয়েছে। তবে ন্যূনতম করের পরিমাণ দুই হাজার টাকা থেকে বাড়িয়ে তিন হাজার টাকা নির্ধারণের প্রস্তাব করা হয়েছে।
এছাড়া বাজেটে ব্যক্তিগত করমুক্ত আয়ের সীমা এক লাখ ৮০ হাজার টাকা, মহিলা করদাতা ও বয়স্কদের (৬৫ বছর) জন্য আয়কর সীমা দুই লাখ টাকা এবং প্রতিবন্ধীদের ক্ষেত্রে করমুক্ত সীমা আড়াই লাখ টাকা নির্ধারিত রয়েছে।
গতকাল বৃহস্পতিবার সংসদে উত্থাপিত বাজেটে ব্যক্তিগত আয়কর সীমা এবং করপোরেট করের হার অপরিবর্তিত রাখার বিষয়ে অর্থমন্ত্রী বলেছেন, বিগত বছরে গৃহীত পরিবর্তনগুলোর প্রভাব পর্যবেক্ষণের জন্য সরকারকে যৌক্তিক সুযোগ দেয়া উচিত।
বিদ্যমান আয়করের পরবর্তী ধাপগুলো হচ্ছে, পরবর্তী তিন লাখ টাকা পর্যন্ত ১০ শতাংশ, পরবর্তী চার লাখ টাকা পর্যন্ত ১৫ শতাংশ, পরবর্তী তিন লাখ টাকা পর্যন্ত ২০ শতাংশ এবং অবশিষ্ট আয়ের ওপর ২৫ শতাংশ।
বিদ্যমান করপোরেট কর অনুযায়ী পুঁজিবাজারে তালিকাবহির্ভূত মোবাইল কোম্পানিগুলো ৪৫ শতাংশ ও সিগারেট কোম্পানিগুলো ৪২ দশমিক পাঁচ শতাংশ কর দিচ্ছে।
এছাড়া ব্যাংক, বীমা ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোর (মার্চেন্ট ব্যাংক ব্যতীত) কর হার ৪২ দশমিক পাঁচ শতাংশ, প্রাইভেট লিমিটেড কোম্পানি ৩৭ দশমিক পাঁচ শতাংশ এবং পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানিগুলো ২৭ দশমিক পাঁচ শতাংশ হারে কর দিচ্ছে।
তবে পুঁজিবাজারের উন্নয়নে মার্চেন্ট ব্যাংকগুলোর কর হার ৪২ দশমিক পাঁচ শতাংশ থেকে কমিয়ে ৩৭ দশমিক পাঁচ শতাংশ নির্ধারণের প্রস্তাব করা হয়েছে।
এছাড়া কোনো কোম্পানি তার পরিশোধিত মূলধনের ২০ শতাংশ প্রাথমিক শেয়ার ছাড়লে ওই বছর আয়করের ওপর ১০ শতাংশ রেয়াত এবং পাঁচ হাজার টাকা পর্যন্ত ডিভিডেন্ড আয়কর মুক্ত রাখার প্রস্তাব করা হয়েছে।
উন্নয়ন কর্মসূচিতে বৈদেশিক সাহায্য নির্ভরতা বাড়ছে ব্যাংক ঋণ থেকে সংগৃহীত হবে ২৩০০০ কোটি টাকা
অর্থনীতি প্রতিবেদক : চলতি অর্থবছরের তুলনায় আগামী বছরের বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচিতে (এডিপি) বৈদেশিক সাহায্য নির্ভরতা যেমন বাড়ছে তেমনি অভ্যন্তরীণ খাত থেকে সংগৃহীত অর্থের সিংহভাগই সংগ্রহ করা হবে ব্যাংক ঋণের মাধ্যমে।
গতকাল বৃহস্পতিবার জাতীয় সংসদে পেশকৃত আগামী ২০১২-১৩ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেটে এডিপি বাবদ ব্যয় ধরা হয়েছে মোট ৫৫ হাজার কোটি টাকা। চলতি অর্থবছরে এই ব্যয় সংশোধিত আকারে ছিল ৪১ হাজার ৮০ কোটি টাকা।
প্রস্তাবিত বাজেটে এডিপি বাবদ বৈদেশিক প্রকল্প সাহায্য ও বিশেষ উন্নয়ন ঋণ থেকে আসবে ২৩ হাজার ৫৫০ কোটি টাকা, যা চলতি অর্থবছরে ছিল ১৬ হাজার ৯৫ কোটি টাকা। অন্যদিকে অভ্যন্তরীণ খাত থেকে সংগ্রহ করা হবে ৩১ হাজার ৪৫০ কোটি টাকা, যার মধ্যে ২৩ হাজার কোটি টাকা সংগ্রহ করা হবে ব্যাংকিং ব্যবস্থা থেকে ঋণ গ্রহণের মাধ্যমে।
এডিপি’র আওতায় এবার অগ্রাধিকার দেয়া হয়েছে স্থানীয় সরকার ও পল্লী উন্নয়ন মন্ত্রণালয়কে। এই মন্ত্রণালয়ে এবার বরাদ্দ ধরা হয়েছে ১২ হাজার ১০২ কোটি টাকা যা এডিপি’র ২১ দশমিক ৪ শতাংশ। চলতি অর্থ বছরের সংশোধিত বাজেটে এর পরিমাণ ছিল ১০ হাজার ২৬ কোটি টাকা।
দ্বিতীয় সর্বোচ্চ বরাদ্দ ধরা হয়েছে বিদ্যুৎ ও জ্বালানি মন্ত্রণালয়ের জন্য। মোট নয় হাজার ৪৯৮ কোটি টাকা যা এডিপি’র ১৬ দশমিক আট শতাংশ। গত অর্থ বছরে ছিল সাত হাজার ৯১২ কোটি টাকা।
উন্নয়ন বাজেটে শিক্ষা ও প্রযুক্তি বিভাগে মোট বরাদ্দ ধরা হয়েছে সাত হাজার ৪০২ কোটি টাকা যা বার্ষিক উন্নয়ন বাজেটের ১৩ দশমিক এক শতাংশ। এর মধ্যে প্রাথমিক ও গণ শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের জন্য চার হাজার ৩৮২ কোটি টাকা, শিক্ষা মন্ত্রণালয়কে দুই হাজার ৫৫৪ কোটি টাকা, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের জন্য ১৭৩ কোটি টাকা এবং তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের জন্য বরাদ্দ ধরা হয়েছে ২৯৪ কোটি টাকা।
আগামী বছর উন্নয়ন বাজেটে অধীনে সামাজিক নিরাপত্তা ও কল্যাণ বাবদ প্রস্তাব করা হয়েছে চার হাজার ৩৫৫ কোটি টাকা।
এদিকে স্বাস্থ্য খাতে বরাদ্দ ধরা হয়েছে তিন হাজার ৮২৫ কোটি টাকা যা চলতি ২০১১-১২ অর্থ বছরে ছিল তিন হাজার ৩৬ কোটি টাকা। এই পরিমাণ প্রস্তাবিত বাজেটে এডিপি’র ছয় দশমিক আট শতাংশ।
পিপিপি খাতে তিন হাজার কোটি টাকার প্রস্তাব
সরকারি-বেসরকারি অংশীদারি (পিপিপি) খাতে আগামী অর্থবছরের জন্য তিন হাজার কোটি টাকা অর্থ বরাদ্দের প্রস্তাব করা হয়েছে।
গতকাল বৃহস্পতিবার জাতীয় সংসদে মহাজোট সরকারের চতুর্থ বাজেট অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত পিপিপির বিষয়ে এ অর্থ বরাদ্দের প্রস্তাব করেন।
অর্থমন্ত্রী বলেন, সরকারি-বেসরকারি অংশীদারি খাত (পিপিপি) আশানুরূপ না হলেও উল্লেখযোগ্যসংখ্যক পিপিপি প্রকল্প অনুমোদন হয়েছে। আমি আশাবাদী, শিগগির এই প্রকল্পগুলোর বাস্তবায়ন শুরু করা যাবে। পিপিপি চুক্তির দীর্ঘমেয়াদি বৈশিষ্ট্যের কারণে মন্ত্রণালয় ও বিভাগগুলোর কর্মকর্তাদের দক্ষতা উন্নয়নের কাজ চলছে। পিপিপি প্রকল্পের নীতি, কৌশল, বাছাই ও অনুমোদনের জন্য আইনের একটি খসড়াও হয়েছে।
মহাজোট সরকারের প্রথম অর্থবছরে (২০০৯-১০) পিপিপি বাবদ আড়াই হাজার কোটি টাকা বরাদ্দ রাখা হয়েছিল। এরপর প্রতি অর্থবছরে এ খাতে তিন হাজার কোটি টাকা বরাদ্দ রাখা হচ্ছে, কিন্তু কোনো অর্থবছরেই এ টাকা খরচ হয়নি।
সিটি জেনারেল ইন্স্যুরেন্সের শাখা অফিস বন্ধ করে দিল আইডিআরএ
আইন অমান্য করে কমিশন দেয়ায় সিটি জেনারেল ইন্স্যুরেন্সের বঙ্গবন্ধু এভিনিউ শাখা অফিস সাময়িকভাবে বন্ধ করে দিয়েছে বীমা উন্নয়ন ও নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষ (আইডিআরএ)। এছাড়া কোম্পানির ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও ওই শাখার ব্যবস্থাপককে জরিমানা করা হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
এতে বলা হয়, শাখা কার্যালয় বন্ধ করে দেয়া ছাড়াও সিটি জেনারেল ইন্স্যুরেন্স কোম্পানিকে ৫ লাখ টাকা, ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. সুজাউদ্দিন আহমেদকে ব্যক্তিগতভাবে এক লাখ টাকা, বঙ্গবন্ধু এভিনিউ শাখা কার্যালয়ের ব্যবস্থাপক এ. কে. শরীফুল আলমকে ব্যক্তিগতভাবে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে।
এছাড়া অতিরিক্ত কমিশন অর্থাৎ ২ লাখ ৬৪ হাজার ৮৭২ টাকা আদায় করে তা কোম্পানির ব্যাংক একাউন্টে জমা করার নির্দেশ দেয়া হয়েছে।
সূত্র জানায়, আইডিআরএ’র একটি পরিদর্শদন দল সম্প্রতি সিটি জেনারেল ইন্স্যুরেন্স কোম্পানির বঙ্গবন্ধু এভিনিউ শাখা পরিদর্শক করে। এ সময় নির্ধারিত হারের (১৫ শতাংশ) চেয়ে বেশি হারে কমিশন দেয়ার প্রমাণ পাওয়া যায়। অতিরিক্ত কমিশন হিসেবে শাখা অফিসটি ২ লাখ ৬৪ হাজার ৮৭২ টাকা পরিশোধ করে। সূত্র জানায়, আইন অমান্যের শাস্তি হিসেবে এই কোনো বীমা কোম্পানির শাখা অফিস সাময়িকভাবে বন্ধ করে দেয়া হল।
গরীব মানুষের কষ্ট পরিমাণ বাড়বে: ড. আকবর আলী
তত্বাবধায়ক সরকারের সাবেক উপদেষ্টা ড. আকবর আলী খান বলেছেন, সর্বনিম্ন কর হার বৃদ্ধির সঙ্গে করের আওতা বাড়ানোর ফলে দেশের গরীব মানুষের কষ্ট পরিমাণ আরো বেড়ে যাবে। তিনি বলেন, বাজেটে সর্বনিম্ন করহার বাড়ানো ও ভ্যাট আয় সংশোধন করে আয়করের আওতা বাড়িয়ে রাজস্ব আয় ছয় হাজার কোটি টাকার লক্ষ্যমাত্র নির্ধারণ হয়েছে। এর ফলে গরীব মানুষের কষ্ট আরো বেেেড় যাবে।
Thursday, May 10, 2012
যক্ষার গ্রহণযোগ্য জরিপ হয়নি দাতাদের অর্থ নিয়ে দুর্নীতি প্রতি লাখে ২২৫ জন আক্রান্ত
`yb©xwZi Kvi‡Y †`‡k h¶v wb‡q
RvZxqwfwËK I MÖnY‡hvM¨ Rwic Kiv GL‡bv m¤¢e nqwb| G e¨vcv‡i evsjv‡`k GLbI cy‡ivcywi
we‡`kx ms¯’vi Ici wbf©ikxj e‡j Rvwb‡q‡Qb mswkøóiv| ¯^v¯’¨ Awa`dZi I GbwUwc
mswkøó GK Kg©KZ©v e‡jb, IB mg‡q Rwi‡ci bv‡g eivÏK…Z we‡`kx Aby`v‡bi †gvUv As‡Ki
UvKv jyUcv‡Ui Awf‡hvM i‡q‡Q| RwicKvixiv N‡i e‡mB †mwU †kl K‡i‡Qb| `yb©xwZevR‡`i
Kvi‡YB mevi Awek^vm¨ dj G‡m‡Q|
রিটের পক্ষভুক্ত হতে দুই স্টক এক্সচেঞ্জের আবদন আজ
A_©bxwZ cÖwZ‡e`K : nvB‡Kv‡U© cwiPvjK‡`i `v‡qi Kiv wi‡U
cÿfz³ n‡Z Av`vj‡Z AvR Av‡e`b Ki‡e `yB ÷K G·‡PÄ| G `ywU n‡jv, XvKv ÷K G·‡PÄ
(wWGmB) Ges PÆMÖvg ÷K G·‡PÄ (wmGmB)| MZKvj eyaevi wmwKDwiwUR A¨vÛ G·‡PÄ Kwgk‡bi
(GmBwm) m‡½ Riæwi ‰eV‡K G wel‡q wm×všÍ †bqv
nq|
ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পে ১৪ হাজার কোটি টাকা ঋণ বিতরণ
A_©bxwZ cÖwZ‡e`K : MZ wZb gv‡m ÿz`ª I gvSvwi
wkíLv‡Z evwYwR¨K e¨vsK Ges Avw_©K cÖwZôvb¸‡jv jÿ¨gvÎvi 24 `kwgK 20 kZvsk FY
weZiY K‡i‡Q| G mg‡‡qi g‡a¨ Gme cÖwZôvb 14 nvRvi 280 †KvwU 66 jvL UvKv FY weZiY
K‡i‡Q|
evsjv‡`k e¨vs‡Ki GmGgB
wefvM m~‡Î Rvbv †M‡Q, we‡`kx evwYwR¨K e¨vsK¸‡jv G mg‡q jÿ¨gvÎvi me‡P‡q †ewk 32 `kwgK 50 kZvsk ev 395 †KvwU 23 jvL
UvKv FY weZiY K‡i‡Q| FY weZi‡Y wcwQ‡q Av‡Q ivóªvqË evwYwR¨K e¨vsK¸‡jv| Zv‡`i FY
weZi‡Yi jÿ¨gvÎv wba©viY Kiv n‡q‡Q 1 nvRvi 216 †KvwU 30 jvL UvKv|
হাতিরঝিল- বেগুনবাড়ী প্রকল্পের জায়গা বরাদ্দে অনিয়ম সাবেক প্রতিমন্ত্রী জিয়া ও কামরুলকে আদালতে তলব
A_©bxwZ cÖwZ‡e`K : ivRavbxi nvwZiwSj-†e¸bevox cÖK‡íi iv¯Ívi I
bKkvewnf©~Z RvqMv cøU AvKv‡i eivÏ †`qv I †bqvi Awf‡hv‡M mv‡eK weGbwc miKv‡ii
`yB cªwZgš¿x wRqvDj nK wRqv I †gRi (Ae.) Kvgiæj Bmjvgmn QqRb‡K Zje K‡i‡Qb
nvB‡KvU©| AvMvgx 16 †g Zv‡`i Av`vj‡Z nvwRi n‡q G wel‡q e¨vL¨v w`‡Z ejv n‡q‡Q|
Saturday, May 5, 2012
বিমানে ই-শিপমেন্ট চালু হচ্ছে
A_©bxwZ cÖwZ‡e`K : wegv‡b
cY¨ cwien‡bi †ÿ‡Î Awdwmqvjwj `wjj `¯Ív‡eR evwZ‡ji Rb¨ 2013 mv‡ji Rvbyqvix gv‡mi
g‡a¨ Pvjy n‡”Q B-wkc‡g›U| G e¨e¯’v Pvjy n‡j cY¨ Qvo Kib cÖwµqvq KvMR wb‡q
†`ŠoSvc eÜ nevi cvkvcvwk mgqI K‡g Avm‡e|
পরিসংখ্যান ব্যুরোর সংবাদ সম্মেলন দেশের সার্বিক মূল্যস্ফীতি এক অংকের ঘরে নেমেছে
অর্থনীতি প্রতিবেদক : দেশের সার্বিক মূল্যস্ফীতি এক অংকে (সিঙ্গেল ডিজিট) নেমে এসেছে। বর্তমানে সার্বিক মূল্যস্ফীতি দাঁড়িয়েছে ৯ দশমিক ৯৩ শতাংশে। যা গত মার্চ মাসে ছিল ১০ দশমিক ১০ শতাংশ। এক মাসের ব্যবধানে কমেছে শূণ্য দশমিক ১৭ শতাংশ। গত মাসের তুলনায় খাদ্য পণ্যের মূল্যস্ফীতি কমেছে। এ হার দাঁড়িয়েছে ৮ দশমিক ১২ শতাংশে, যা গত মাসে ছিল ৮ দশমিক ২৮ শতাংশ। আবার সামান্য কমেছে খাদ্যবহির্ভূত পণ্যের মূল্যস্ফীতিও। এর হার দাঁড়িয়েছে ১৩ দশমিক ৭৭ শতাংশে। যা গত মার্চ মাসে ছিল ১৩ দশমিক ৯৬ শতাংশ। বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) সর্বশেষ হিসাব থেকে এসব তথ্য বেরিয়ে এসেছে।
Thursday, May 3, 2012
শিগগির ৮ হাজার ডাক্তার নিয়োগ
A_©bxwZ cÖwZ‡e`K : †`‡ki ¯^v¯’¨ †mevi gvb evov‡Z wkMwMiB Av‡iv 8
nvRvi Wv³vi‡K wb‡qvM †`qv n‡e| Ges G Lv‡Z AvaywbK cÖhyw³ I hš¿ e¨envi wbwðZ
Ki‡Z n‡e| we‡kl wewmG‡mi gva¨‡g G wb‡qvM †`qv n‡e e‡j Rvwb‡q‡Qb ¯^v¯’¨ I cwievi
Kj¨vY gš¿x cÖ‡dmi Wv. Av. d. g. iæûj nK|
সেপ্টেম্বরের মধ্যে চালু হচ্ছে ডিএসইর নতুন সূচক
A_©bxwZ cÖwZ‡e`K
: me Ríbv-Kíbvi Aemvb NwU‡q Ae‡k‡l XvKv
÷K G·‡P‡Ä (wWGmBi) Pvjy n‡”Q bZzb m~PK| mewKQz wVK _vK‡j AvMvgx 3 †_‡K 4 gv‡mi
g‡a¨ wWGmB‡Z bZyb m~PK Pvjy Kiv m¤¢e n‡e e‡j Rvbvb wWGmB KZ„„cÿ| MZKvj e„n¯úwZevi
wWGmBi m~PK MbYv c×wZ‡Z ms¯‹vi Avb‡Z Kbmvj‡UwÝ dvg© Gm A¨vÛ wcÕi m‡½ ˆeVK †k‡l
wWGmBi wmwbqi mn mfvcwZ Avn‡g` ikx` jvjx mvsevw`K‡`i G K_v e‡jb|
আগের রিটের জবাব দাখিল পরিচালকের ২ শতাংশ শেয়ার ধারণ চ্যালেঞ্জ করে আরেকটি রিট
অর্থনীতি প্রতিবেদক: পুঁজিবারের তালিকাভুক্ত কোম্পানির উদ্যোক্তা, পরিচালকদের এককভাবে কমপক্ষে ২ শতাংশ শেয়ার ধারণে সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (এসইসি) প্রজ্ঞাপন চ্যালেঞ্জ করে আরও একটি রিট হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার পিপলস ইন্স্যুরেন্স কোম্পানির পরিচালক আবুল বাশার বাদী হয়ে রিটটি ফাইল করেন। আগামি ৭ মে বিচারপতি ফরিদ আহমেদ এবং বিচারপতি শেখ হাসান আরিফের ডিভিশন বেঞ্চে রিটটির শুনানির সম্ভাবনা রয়েছে।
প্রধানমন্ত্রী ও বিরোধীদলকে রাজনৈতিক স্থিতিশীলতার আহবান জানাবে এফবিসিসিআই
A_©‰bwZK cÖwZ‡e`K : cÖavbgš¿x I we‡ivax`‡ji †bZv‡`i †`‡ki
A_©‰bwZK Dbœq‡b niZvj e‡Üi Avnevb Rvbv‡e †`‡ki kxl© e¨emvqx msMVb GdwewmwmAvB|
GKB m‡½ ivR‰bwZK w¯’wZkxjZvi `vex Rvbv‡bv n‡e| cÖ‡qvR‡b msm‡` mevi me©m¤§wZµ‡g
niZvj e‡Ü AvBb cvm Kiv Avnevb Rvbv‡bv n‡e `yB †bÎx‡K|
Wednesday, May 2, 2012
টেলিটককে ছয় কিস্তিতে বকেয়া পরিশোধের নির্দেশ এনবিআরের
mvLvIqvZ
†nv‡mb mygb : miKvwi
GKgvÎ †gvevBj †Kv¤úvwb †UwjUK evsjv‡`k wjwg‡UW‡K Qq wKw¯Í‡Z e‡Kqv 60 †KvwU cvuP
jvL 84 nvRvi UvKv cwi‡kv‡ai wb‡`©k w`‡q‡Q RvZxq ivR¯^ †evW© (GbweAvi)| fqven A_©
m¼‡Ui Kvi‡Y †UwjUK GKm‡½ GbweAv‡ii f¨vU I m¤ú~iƒK ïé cwi‡kv‡a AcviMZv cÖKvk
Kivq GB wb‡`©kbv †`Iqv nq| †UwjUK `xN©w`b hveZ A_© m¼‡U fzM‡Q| cÖwZôvbwU mgq gZ
f¨vU I m¤ú~iK ïé msµvšÍ e‡Kqv cwi‡kva Ki‡Z Mwigwm K‡i Avm‡Q| GgbwK bM` UvKvi
m¼‡U w_ªwR (Z…Zxq cÖR‡¤§i †gvevBj †mev) †gvevBj †dvb cÖKí ev¯Íevq‡b †`Lv w`‡q‡Q
AwðqZv| †UwjUK GLb A_© ms¯’v‡bi Rb¨ †emiKvwi e¨vsK F‡Yi `vi¯Í n‡q‡Q| GB Z_¨
mswkó‡`i|
আসন্ন বাজেটে দশ দফা প্রস্তাবনার বাস্তবায়ন চাই ডিএসই
mvLvIqvZ †nv‡mb mygb : Avmbœ ev‡RU wb‡q XvKv ÷K G·‡PÄ (wWGmB) RvZxq ivR¯^ †ev‡W©I (GbweAvi) Kv‡Q 10 `dv cÖ¯Ívebv w`‡q‡Qb| MZKvj wba©vwiZ GK ˆeVK K‡i wWGmB KZ©„cÿ G cÖ¯Íve †`b|
Tuesday, May 1, 2012
বাজেটের আগেই বাজারে আসছে অর্থনীতি প্রতিদিন
ঢাকা টাইমসটোয়েন্টিফোর ডটকম : আসন্ন বাজেটের আগেই বাজারে আসছে নতুন দৈনিক
‘অর্থনীতি প্রতিদিন’। পত্রিকাটির অর্থায়ন করছেন, বাংলা ভিশনের চেয়ারম্যান
আবদুল হক, আরএকে গ্রুপ ও শ্যামল গ্রুপ। পত্রিকাটির উপদেষ্টা সম্পাদক হিসেবে
দায়িত্ব গ্রহণ করেছেন, আতিকুল আলম। সম্পাদক হিসেবে রয়েছে উদ্যোক্তা ও
বাংলা ভিশনের চেয়ারম্যান আবদুল হক নিজেই।
তিনি ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জর সাবেক সভাপতি ও বর্তমানে পরিচালক হিসেবে
দায়িত্ব পালন করছেন। সূত্র জানিয়েছে, ১লা জুনের মধ্যে পত্রিকাটি বাজারে
আসতে পারে।
Subscribe to:
Posts (Atom)