নিজস্ব প্রতিবেদক: বার্ষিক গড় মাথা পিছু আয়ের দিক দিয়ে বিশ্বের ১০৯টি উন্নয়নশীল দেশের মধ্যে বাংলাদেশের অবস্থান ৩৫তম। ২০০৩ সাল থেকে ২০১২ সাল পর্যন্ত সবচেয়ে কম থেকে বেশি ক্রম পর্যালোচনায় এ তথ্য পাওয়া গেছে। উন্নয়নশীল দেশের মধ্যে সবচেয়ে কম বার্ষিক গড় মাথাপিছু আয় হচ্ছে গণপ্রজাতন্ত্রী কঙ্গোর ৯৭.৪ ডলার। এবং সবচেয়ে বেশি মাথাপিছু আয় উরুগুয়ে ৭৭৫৮.৮ মার্কিন ডলার।
২০০০ সালের স্থির ডলার মুল্যের ভিত্তিতে দেখা গেছে, বাংলাদেশের গড় মাথাপিছু আয় ৪৮৭.২ মার্কিন ডলার। গিনি সূচক ৩২.১। দারিদ্রের হার ২০০৩ সাল থেকে ২০১২ সময়ে সর্বনিম্ম ছিল ৩১.৫ শতাংশ। আর এই সময়ে দারিদ্রের ব্যবধান ছিল ৮.৬ শতাংশ।
মাথাপিছু আয় সংক্রান্ত ওয়াল্ড ডেভেলাপমেন্ট ইন্ডিকেটর ২০১২ সূত্রে জানা গেছে, উন্নয়নশীল দেশের মাথাপিছুর দিক দিয়ে সর্বনিম্ম পর্যায়ে দ্বিতীয় অবস্থানে আছে বুরুন্ডি ১৩৩.৮ ডলার। এর গিনি সূচক ৩৩.৩ পয়েন্ট। দারিদ্রের হার ৬৬.৯ শতাংশ। দারিদ্রের ব্যবধান ২৪.২ শতাংশ। নেপালের মাথাপিছু আয় ২৪৯.৭ ডলার। দেশটির গিনি সূচক ৩২.৮ পয়েন্ট। দেশটির দারিদ্রের ব্যবধান ৭.৩ শতাংশ। আর দারিদ্রের হার ২৫.২ শতাংশ। কেনিয়ার মাথাপিছু আয় ৪৪৫.৪ ডলার। গিনি সূচক ৪৭.৭ পয়েন্ট। পাকিস্তানের মাথা পিছু আয় ৬২০.৮ ডলার। দেশটির দারিদ্রের হার ২২.৩ শতাংশ। গিনি সূচক ৩০ পয়েন্ট। ভারতের মাথাপিছু আয় ৬৬৫.৩ ডলার। দারিদ্রের হার ২৯.৮ শতাংশ। গিনি সূচক ৩৩.৪ পয়েন্ট। ইরাকের মাথাপিছু আয় ৭০৩ ডলার। গিনি সূচক ৩০.৯ পয়েন্ট। ইন্দোনেশিয়া ১০০৯.৬ ডলার। শ্রীলংকার ১১৩৭.৬ ডলার। এছাড়া ভুটানের মাথাপিছু আয় ১১৪৭.১ ডলার। চীনের ১৮৬৭.৬ ডলার। থাইল্যান্ডের ২৪৮৬ ডলার। মালয়েশিয়ার ৪৭৯৮.২ ডলার।
গিনি সূচক হচ্ছে এমন একটি সূচক যার সাহায্যে একটি দেশের আয় ও ভোগ বন্টর কাঠামো বুঝা যায়। গিনি সূচকের মান শূণ্য হলে আয় বা ভোগ বন্টন শতভাগ সুষম এবং এর মান ১ হলে সেই দেশের দেশের আয় বা ভোগ বন্টন চরম অসম বুঝায়। দেশের গিনি সূচকের মান সময়প্রবাহের সাথে বাড়তে থাকলে দেশটির আয় বন্টর ক্রমশ অসম হচ্ছে বুঝা যায়।
অর্থমন্ত্রণালয় থেকে প্রকাশিত বাংলাদেশে দারিদ্র ও অসমতা বিষয়ক বইতে উল্লেখ করা হয়েছে, বাংলাদেশের মাথাপিছু আয় বৃদ্ধি দারিদ্র হ্রাসে বিশেষ ভূমিকা পালন করে। বাংলাদেশের মাথাপিছু আয় বৃদ্ধির সাথে সাথে দারিদ্র হ্রাসের তথ্য বিশ্লেষণ করলে দেখা যায়, জাতীয় পর্যায়ে শতকরা ১ শতাংশ মাথপিছু আয় বাড়ার কারণে হেডকাউন্ট দারিতদ্রের হার দীর্ঘকালে অর্থাৎ ১৯৯২ থেকে ২০১০ সময় কালে শতকরা ০.৮৬ শতাংশ পয়েন্ট এবং অতি সম্প্রতি ২০০৫ থেকে ২০১০ সালের সর্বশেষ জরিপ সময়কালে শতকরা ০.৯৩ শতাংশ পয়েন্ট হারে কমেছে।#####
২০০০ সালের স্থির ডলার মুল্যের ভিত্তিতে দেখা গেছে, বাংলাদেশের গড় মাথাপিছু আয় ৪৮৭.২ মার্কিন ডলার। গিনি সূচক ৩২.১। দারিদ্রের হার ২০০৩ সাল থেকে ২০১২ সময়ে সর্বনিম্ম ছিল ৩১.৫ শতাংশ। আর এই সময়ে দারিদ্রের ব্যবধান ছিল ৮.৬ শতাংশ।
মাথাপিছু আয় সংক্রান্ত ওয়াল্ড ডেভেলাপমেন্ট ইন্ডিকেটর ২০১২ সূত্রে জানা গেছে, উন্নয়নশীল দেশের মাথাপিছুর দিক দিয়ে সর্বনিম্ম পর্যায়ে দ্বিতীয় অবস্থানে আছে বুরুন্ডি ১৩৩.৮ ডলার। এর গিনি সূচক ৩৩.৩ পয়েন্ট। দারিদ্রের হার ৬৬.৯ শতাংশ। দারিদ্রের ব্যবধান ২৪.২ শতাংশ। নেপালের মাথাপিছু আয় ২৪৯.৭ ডলার। দেশটির গিনি সূচক ৩২.৮ পয়েন্ট। দেশটির দারিদ্রের ব্যবধান ৭.৩ শতাংশ। আর দারিদ্রের হার ২৫.২ শতাংশ। কেনিয়ার মাথাপিছু আয় ৪৪৫.৪ ডলার। গিনি সূচক ৪৭.৭ পয়েন্ট। পাকিস্তানের মাথা পিছু আয় ৬২০.৮ ডলার। দেশটির দারিদ্রের হার ২২.৩ শতাংশ। গিনি সূচক ৩০ পয়েন্ট। ভারতের মাথাপিছু আয় ৬৬৫.৩ ডলার। দারিদ্রের হার ২৯.৮ শতাংশ। গিনি সূচক ৩৩.৪ পয়েন্ট। ইরাকের মাথাপিছু আয় ৭০৩ ডলার। গিনি সূচক ৩০.৯ পয়েন্ট। ইন্দোনেশিয়া ১০০৯.৬ ডলার। শ্রীলংকার ১১৩৭.৬ ডলার। এছাড়া ভুটানের মাথাপিছু আয় ১১৪৭.১ ডলার। চীনের ১৮৬৭.৬ ডলার। থাইল্যান্ডের ২৪৮৬ ডলার। মালয়েশিয়ার ৪৭৯৮.২ ডলার।
গিনি সূচক হচ্ছে এমন একটি সূচক যার সাহায্যে একটি দেশের আয় ও ভোগ বন্টর কাঠামো বুঝা যায়। গিনি সূচকের মান শূণ্য হলে আয় বা ভোগ বন্টন শতভাগ সুষম এবং এর মান ১ হলে সেই দেশের দেশের আয় বা ভোগ বন্টন চরম অসম বুঝায়। দেশের গিনি সূচকের মান সময়প্রবাহের সাথে বাড়তে থাকলে দেশটির আয় বন্টর ক্রমশ অসম হচ্ছে বুঝা যায়।
অর্থমন্ত্রণালয় থেকে প্রকাশিত বাংলাদেশে দারিদ্র ও অসমতা বিষয়ক বইতে উল্লেখ করা হয়েছে, বাংলাদেশের মাথাপিছু আয় বৃদ্ধি দারিদ্র হ্রাসে বিশেষ ভূমিকা পালন করে। বাংলাদেশের মাথাপিছু আয় বৃদ্ধির সাথে সাথে দারিদ্র হ্রাসের তথ্য বিশ্লেষণ করলে দেখা যায়, জাতীয় পর্যায়ে শতকরা ১ শতাংশ মাথপিছু আয় বাড়ার কারণে হেডকাউন্ট দারিতদ্রের হার দীর্ঘকালে অর্থাৎ ১৯৯২ থেকে ২০১০ সময় কালে শতকরা ০.৮৬ শতাংশ পয়েন্ট এবং অতি সম্প্রতি ২০০৫ থেকে ২০১০ সালের সর্বশেষ জরিপ সময়কালে শতকরা ০.৯৩ শতাংশ পয়েন্ট হারে কমেছে।#####
No comments:
Post a Comment