ডিমিউচুয়ালাইজেশন পরবর্তী পুঁজিবাজার হবে বিনিয়োগ উপযোগী :
ড. মোহাম্মদ আবদুুল মজিদ
পুঁজিবাজারে নতুন কোম্পানিগুলো যেন ডিএসইর পাশাপাশি সিএসইতেও তালিকাভুক্ত হতে আগ্রহী হয় এজন্য প্রয়োজনীয় পরিবেশ তৈরি করা হবে। পূর্বের সিদ্ধান্তগুলো পর্যালোচনা করে কিভাবে ডিমিউচুয়ালাইজেশন পরবর্তী পুঁজিবাজারে সিএসই’র গ্রহনযোগ্যতা বাড়ানো যায় তাই হবে নতুন কমিটির প্রথম লক্ষ্য। একই সঙ্গে পুঁজিবাজারে ডিমিউচুয়ালাইজেশন কর্মকাঠামো ও প্রক্রিয়া সঠিক বাস্তবায়নের ওপরও গুরুত্ব দেয়া হবে। চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) নব নিযুক্ত চেয়ারম্যান ড. মোহাম্মদ আবদুুল মজিদ চলমান দায়িত্বকে দেখছেন দুটি পর্যায়ে। একটি চ্যালেঞ্জ, অপরটি সুযোগ। এমন নানা বিষয়ে আলোকিত বাংলাদেশের সঙ্গে একান্ত আলাপ চারিতায় জানালেন পুঁজিবাজার নিয়ে তার আগামী পরিকল্পনা। সাক্ষাতকার নিয়েছেন আলোকিত বাংলাদেশের স্টাফ রিপোর্টার সাখাওয়াত হোসেন।
তিনি বলেন, আমি অর্থনীতির মানুষ। এনবিআর কিংবা সিএসই’র কর্মভাবনা ও কর্মযোজনার মধ্যে মূলত কোনো পার্থক্য নেই। কারণ দুটিই দেশের অর্থনীতির সঙ্গে পরষ্পর প্রযুক্ত প্রতিষ্ঠান। আবার এনবিআরের একজন সাবেক চেয়ারম্যান এখন সিএসইতে, এর ফলে পুঁজিবাজার থেকে কর আহরণ বেড়ে কিংবা কমে যাবে এটা ভাবারও কোনো কারণ নেই। বরং পুঁজিবাজার থেকে এনবিআরের কাছে কর সুবিধা সংক্রান্ত যেসব প্রস্তাব পাঠানো হয়ে থাকে আগের তুলনায় তা উপস্থাপন ও বিচার বিশ্লেষনে প্রমিত প্রতীতি পাওয়া যাবে। বর্তমানে দেশের দুই প্রধান পুঁজিবাজারে লেনদেনের পরিমাণে পার্থক্য রয়েছে। এটা ঠিক যে ডিএসই পুরাতন হওয়ায় বর্তমানে সেখানে অনেক বেশি কোম্পানি তালিকাভুক্ত। আর সিএসই সেই তুলনায় নতুন হওয়ায় তালিকাভুক্ত কোম্পানির সংখ্যা কম। দেশের ব্যবসা বাণিজ্যসহ প্রায় সবকিছুই অসম্ভব ধরণের কেন্দ্রীভূত ও রাজধানীগত হওয়ার কারণেও এমনটি হতে পারে। দেশের বাণিজ্যিক রাজধানী হিসেবে চট্টগ্রামের অবস্থান যত সুদৃঢ় ও স্বীকৃত হবে সেখানকার পুজিবাজার পরিস্থিতির ইনডেক্স তত উর্দ্ধমুখী হবে। এ বিষয়টির প্রতি বিশেষ নজর দেয়া হবে। ডিমিউচুয়ালাইজেশন পরবর্তী পদক্ষেপ হিসাবে আমাদের লক্ষ্যই থাকবে বিনিয়োগকারীদের কাছে পুঁজিবাজারের গ্রহনযোগ্যতা বাড়ানো। পুঁজিবাজারে একটি বিনিয়োগ-অনুকুল পরিবেশ তৈরি করা। যাতে বিনিয়োগকারীরা আস্থাবান হয়ে ,স্বাচ্ছন্দে ও কোন প্রকার আতংক ছাড়াই পুঁজিবাজারে বিনিয়োগ করতে পারে। পুঁজিবাজারে বিনিয়োগ করার জন্য সবার বাড়ি বাড়ি গিয়ে বলার প্রয়োজন নেই। যারা বিনিয়োগ করবে তারা যদি এখানে বিনিয়োগ নিরাপদ ও ঝুকিমুক্ত মনে করে তবেই তারা এখানে বিনিয়োগ করবে। আর আমরা সেটাই করার চেষ্টা করছি। ডিএসইর মতো যেন সিএসই’র লেনদেন বৃদ্ধি পায় এজন্য প্রযতœ প্রদায়ক ও প্রযুক্তিগত আর কি কি বিষয়ে নজর দেয়া প্রয়োজন তাও যাচাই বাছাই করা হচ্ছে। ডিএসইর যে বিনিয়োগকারী সেই বিনিয়োগকারীও যেন সিএসইতে আসে সে পরিবেশ তৈরি করা হচ্ছে। এক্ষেত্রে প্রথম প্রচেষ্টা থাকবে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে যারা ট্রেডিং করেন তারা চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও যেন ট্রেডিং করতে পারেন। ডিএসইতে বিনিয়োগকারীরা যে পন্থায় ট্রেডিং করছে সিএসইতেও সেই সুযোগ সুবিধা দেয়া হবে। দুই স্টক এক্সচেঞ্জে সমানভাবে ট্রেডিং এর সুযোগ ও পরিবেশ সৃষ্টি করে এখানে বিনিয়োগকারীদের নিয়ে আসার পদক্ষেপ থাকবে। ঢাকার বিনিয়োগকারীরও যাতে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে যায় তার পদ্ধতিগত বিষয়গুলো দেখা হবে। বিএসইসির সাথে এ ব্যাপারে নিবিড় যোগাযোগ করে তা সমাধানের প্রচেষ্টাও চালানো হচ্ছে। বিএসইসি এসব বিষয়ে অত্যন্ত ইতিবাচক।
পুঁজিবাজার নিয়ে অনেক উদ্যোগ রয়েছে আমাদের। এজন্য সবার সহযোগিতা নেয়া হবে। এরই মধ্যে কয়েকটি কমিটি গঠন করা হয়েছে। বোর্ড মিটিং এ কমিটির মতামতগুলো পর্যালোচনা করে পদক্ষেপ নেয়া হচ্ছে। একই সঙ্গে সংশ্লিস্ট স্টোকহোল্ডারদের সঙ্গেও আমরা বৈঠক করবো। আমরা সবার কাছ থেকে সাজেশন নেব, সকলের পারস্পরিক মতামতের ভিত্তিতেই ডিমিউচুয়ালাইজেশন পরবর্তীত কার্যক্রম এগিয়ে নেয়া হবে। কারণ বাংলাদেশের পুঁজিবাজারের জন্য এটি নতুন ধারনা। এ কনসেপ্ট প্রসঙ্গে বিনিয়োগকারীদের মধ্যে যেন স্বচ্ছ ধারনার সৃষ্টি হয় সেদিকটিকে বিশেষ গুরুত্ব দেয়া হবে। বিনিয়োগ নির্ভর করে পরিবেশের উপর। যদি বিনিয়োগের পরিবেশ তৈরি করা যায় তাহলে অবশ্যই সবাই আসবে। এজন্য প্রথমেই পুঁজিবাজারে বিনিয়োগে আসার পরিবেশ তৈরি করতে হবে। নতুন দায়িত্বে বিষয় না। আমি অর্থনীতির ভিতরেই ছিলাম। এখনও আছি। এজন্য চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের দায়িত্ব পাওয়া আমার কাছে নতুন কিছু নয়। ডিমিউচুয়ালাইজেশনের মাধ্যমে পুঁজিবাজারে যে যাত্রা শুরু হয়েছে তার প্রথম কমিটি হিসাবে আমি এটিকে দুটি পর্যায়ে গ্রহন করেছি। একটি চ্যালেঞ্জ, অপরটি সুযোগ। চ্যালেঞ্জ হচ্ছে, ডিমিউচুয়ালাইজেশন একটি নতুন ধারনা। এ পদ্ধতিটিকে পুঁজিবাজারের জন্য কার্যকর ও অর্থবহ করা। মূলত ডিমিউচুয়ালাইজেশন নিয়ে বিনিয়োগকারীদের আস্থার পরিবেশ তৈরি করতে আরো কোনো পদ্ধতিগত পরিবর্তন করার প্রয়োজন কিনা আমরা তাই নির্ধারন করবো। আর সুযোগ হচ্ছে- এই অর্থনীতি-আমার অর্থনীতি, আমাদের অর্থনীতি। তাই এই অর্থনীতির উন্নয়নের সাথে ও কাজে সস্পৃক্ত হতে পারাটাকে আমরা সৌভাগ্য ও সুযোগ বলে মনে করছি। এজন্য অর্থনীতির উন্নয়নের স্বার্থে আমাদের মেধা, আমাদের সৃজনশীলতা, আমাদেরও সেরা পরিশ্রম এখানে নিয়োজিত করবো। এই সুযোগটা নিতে চাই। এর মাধ্যমে অর্থনীতিতে একটি গঠনমূলক অবদান রাখতে চাই।
###
ড. মোহাম্মদ আবদুুল মজিদ
পুঁজিবাজারে নতুন কোম্পানিগুলো যেন ডিএসইর পাশাপাশি সিএসইতেও তালিকাভুক্ত হতে আগ্রহী হয় এজন্য প্রয়োজনীয় পরিবেশ তৈরি করা হবে। পূর্বের সিদ্ধান্তগুলো পর্যালোচনা করে কিভাবে ডিমিউচুয়ালাইজেশন পরবর্তী পুঁজিবাজারে সিএসই’র গ্রহনযোগ্যতা বাড়ানো যায় তাই হবে নতুন কমিটির প্রথম লক্ষ্য। একই সঙ্গে পুঁজিবাজারে ডিমিউচুয়ালাইজেশন কর্মকাঠামো ও প্রক্রিয়া সঠিক বাস্তবায়নের ওপরও গুরুত্ব দেয়া হবে। চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) নব নিযুক্ত চেয়ারম্যান ড. মোহাম্মদ আবদুুল মজিদ চলমান দায়িত্বকে দেখছেন দুটি পর্যায়ে। একটি চ্যালেঞ্জ, অপরটি সুযোগ। এমন নানা বিষয়ে আলোকিত বাংলাদেশের সঙ্গে একান্ত আলাপ চারিতায় জানালেন পুঁজিবাজার নিয়ে তার আগামী পরিকল্পনা। সাক্ষাতকার নিয়েছেন আলোকিত বাংলাদেশের স্টাফ রিপোর্টার সাখাওয়াত হোসেন।
তিনি বলেন, আমি অর্থনীতির মানুষ। এনবিআর কিংবা সিএসই’র কর্মভাবনা ও কর্মযোজনার মধ্যে মূলত কোনো পার্থক্য নেই। কারণ দুটিই দেশের অর্থনীতির সঙ্গে পরষ্পর প্রযুক্ত প্রতিষ্ঠান। আবার এনবিআরের একজন সাবেক চেয়ারম্যান এখন সিএসইতে, এর ফলে পুঁজিবাজার থেকে কর আহরণ বেড়ে কিংবা কমে যাবে এটা ভাবারও কোনো কারণ নেই। বরং পুঁজিবাজার থেকে এনবিআরের কাছে কর সুবিধা সংক্রান্ত যেসব প্রস্তাব পাঠানো হয়ে থাকে আগের তুলনায় তা উপস্থাপন ও বিচার বিশ্লেষনে প্রমিত প্রতীতি পাওয়া যাবে। বর্তমানে দেশের দুই প্রধান পুঁজিবাজারে লেনদেনের পরিমাণে পার্থক্য রয়েছে। এটা ঠিক যে ডিএসই পুরাতন হওয়ায় বর্তমানে সেখানে অনেক বেশি কোম্পানি তালিকাভুক্ত। আর সিএসই সেই তুলনায় নতুন হওয়ায় তালিকাভুক্ত কোম্পানির সংখ্যা কম। দেশের ব্যবসা বাণিজ্যসহ প্রায় সবকিছুই অসম্ভব ধরণের কেন্দ্রীভূত ও রাজধানীগত হওয়ার কারণেও এমনটি হতে পারে। দেশের বাণিজ্যিক রাজধানী হিসেবে চট্টগ্রামের অবস্থান যত সুদৃঢ় ও স্বীকৃত হবে সেখানকার পুজিবাজার পরিস্থিতির ইনডেক্স তত উর্দ্ধমুখী হবে। এ বিষয়টির প্রতি বিশেষ নজর দেয়া হবে। ডিমিউচুয়ালাইজেশন পরবর্তী পদক্ষেপ হিসাবে আমাদের লক্ষ্যই থাকবে বিনিয়োগকারীদের কাছে পুঁজিবাজারের গ্রহনযোগ্যতা বাড়ানো। পুঁজিবাজারে একটি বিনিয়োগ-অনুকুল পরিবেশ তৈরি করা। যাতে বিনিয়োগকারীরা আস্থাবান হয়ে ,স্বাচ্ছন্দে ও কোন প্রকার আতংক ছাড়াই পুঁজিবাজারে বিনিয়োগ করতে পারে। পুঁজিবাজারে বিনিয়োগ করার জন্য সবার বাড়ি বাড়ি গিয়ে বলার প্রয়োজন নেই। যারা বিনিয়োগ করবে তারা যদি এখানে বিনিয়োগ নিরাপদ ও ঝুকিমুক্ত মনে করে তবেই তারা এখানে বিনিয়োগ করবে। আর আমরা সেটাই করার চেষ্টা করছি। ডিএসইর মতো যেন সিএসই’র লেনদেন বৃদ্ধি পায় এজন্য প্রযতœ প্রদায়ক ও প্রযুক্তিগত আর কি কি বিষয়ে নজর দেয়া প্রয়োজন তাও যাচাই বাছাই করা হচ্ছে। ডিএসইর যে বিনিয়োগকারী সেই বিনিয়োগকারীও যেন সিএসইতে আসে সে পরিবেশ তৈরি করা হচ্ছে। এক্ষেত্রে প্রথম প্রচেষ্টা থাকবে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে যারা ট্রেডিং করেন তারা চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও যেন ট্রেডিং করতে পারেন। ডিএসইতে বিনিয়োগকারীরা যে পন্থায় ট্রেডিং করছে সিএসইতেও সেই সুযোগ সুবিধা দেয়া হবে। দুই স্টক এক্সচেঞ্জে সমানভাবে ট্রেডিং এর সুযোগ ও পরিবেশ সৃষ্টি করে এখানে বিনিয়োগকারীদের নিয়ে আসার পদক্ষেপ থাকবে। ঢাকার বিনিয়োগকারীরও যাতে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে যায় তার পদ্ধতিগত বিষয়গুলো দেখা হবে। বিএসইসির সাথে এ ব্যাপারে নিবিড় যোগাযোগ করে তা সমাধানের প্রচেষ্টাও চালানো হচ্ছে। বিএসইসি এসব বিষয়ে অত্যন্ত ইতিবাচক।
পুঁজিবাজার নিয়ে অনেক উদ্যোগ রয়েছে আমাদের। এজন্য সবার সহযোগিতা নেয়া হবে। এরই মধ্যে কয়েকটি কমিটি গঠন করা হয়েছে। বোর্ড মিটিং এ কমিটির মতামতগুলো পর্যালোচনা করে পদক্ষেপ নেয়া হচ্ছে। একই সঙ্গে সংশ্লিস্ট স্টোকহোল্ডারদের সঙ্গেও আমরা বৈঠক করবো। আমরা সবার কাছ থেকে সাজেশন নেব, সকলের পারস্পরিক মতামতের ভিত্তিতেই ডিমিউচুয়ালাইজেশন পরবর্তীত কার্যক্রম এগিয়ে নেয়া হবে। কারণ বাংলাদেশের পুঁজিবাজারের জন্য এটি নতুন ধারনা। এ কনসেপ্ট প্রসঙ্গে বিনিয়োগকারীদের মধ্যে যেন স্বচ্ছ ধারনার সৃষ্টি হয় সেদিকটিকে বিশেষ গুরুত্ব দেয়া হবে। বিনিয়োগ নির্ভর করে পরিবেশের উপর। যদি বিনিয়োগের পরিবেশ তৈরি করা যায় তাহলে অবশ্যই সবাই আসবে। এজন্য প্রথমেই পুঁজিবাজারে বিনিয়োগে আসার পরিবেশ তৈরি করতে হবে। নতুন দায়িত্বে বিষয় না। আমি অর্থনীতির ভিতরেই ছিলাম। এখনও আছি। এজন্য চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের দায়িত্ব পাওয়া আমার কাছে নতুন কিছু নয়। ডিমিউচুয়ালাইজেশনের মাধ্যমে পুঁজিবাজারে যে যাত্রা শুরু হয়েছে তার প্রথম কমিটি হিসাবে আমি এটিকে দুটি পর্যায়ে গ্রহন করেছি। একটি চ্যালেঞ্জ, অপরটি সুযোগ। চ্যালেঞ্জ হচ্ছে, ডিমিউচুয়ালাইজেশন একটি নতুন ধারনা। এ পদ্ধতিটিকে পুঁজিবাজারের জন্য কার্যকর ও অর্থবহ করা। মূলত ডিমিউচুয়ালাইজেশন নিয়ে বিনিয়োগকারীদের আস্থার পরিবেশ তৈরি করতে আরো কোনো পদ্ধতিগত পরিবর্তন করার প্রয়োজন কিনা আমরা তাই নির্ধারন করবো। আর সুযোগ হচ্ছে- এই অর্থনীতি-আমার অর্থনীতি, আমাদের অর্থনীতি। তাই এই অর্থনীতির উন্নয়নের সাথে ও কাজে সস্পৃক্ত হতে পারাটাকে আমরা সৌভাগ্য ও সুযোগ বলে মনে করছি। এজন্য অর্থনীতির উন্নয়নের স্বার্থে আমাদের মেধা, আমাদের সৃজনশীলতা, আমাদেরও সেরা পরিশ্রম এখানে নিয়োজিত করবো। এই সুযোগটা নিতে চাই। এর মাধ্যমে অর্থনীতিতে একটি গঠনমূলক অবদান রাখতে চাই।
###
No comments:
Post a Comment